Banner

Saturday, May 24, 2025

HSC পাশ করার পর কোন বিষয়ে ভর্তি হওয়া ভালো বিস্তারিত জেনে নিন


HSC পাশ করার পর কোন বিষয়ে ভর্তি হওয়া ভালো বিস্তারিত জেনে নিন

 ২০২৫ HSC পাশ করার পর কোন বিষয়ে ভর্তি হওয়া ভালো এটি একটি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এই সিদ্ধান্তের অনেক অংশ উপর নির্ভর করে একজন শিক্ষার্থী ভবিষ্যৎ জীবনে কোন কর্মক্ষেত্রে পদার্পণ করবে। এখন আমরা এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানবো।

২০২৫-HSC-পাশ-করার-পর-কোন-বিষয়ে-ভর্তি-হওয়া-ভালো

আপনার সপ্নের কর্মক্ষেত্রে চাকরি পাওয়ার জন্য বা নিজে একটি ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য এইচএসসি পাস করার পর আপনার কোন বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করা উচিত এটি নিয়ে আজকে আমরা অতি সংক্ষেপে আলোচনা করবো যার মাধ্যমে আপনার এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। 

Sign Up & Get $10.00 Instantly

Get $10 Just for Signing Up – It’s That Easy! Only for today!
Sign up to claim $10.00.
Join today and receive $10.00 instantly in your account. No fees, no hidden conditions — just real rewards for real users.

Key Benefits (Icons optional):

✅ Instant $10 Bonus – credited right after signup
🔒 100% Safe & Secure – your data stays private
🚀 Fast Sign-Up – takes less than 1 minute
🛍️ Use Your Bonus on 

How It Works:

  • Create a Free Account – Just your email and password.
  • Verify Your Email – Click the confirmation link.
  • Claim Your Bonus – $10 appears in your wallet instantly!

Why Join 

Join thousands of users who are already enjoying rewards, exclusive deals, and premium services. Whether you're here to [shop / earn / invest / learn], your journey starts with a free $10 bonus!

For the more information: 

This unique love story chronicles the relationship between Henry, who involuntarily travels through time, and Clare, who must navigate the challenges of loving someone who cannot control when he is present.





আরো পড়ুনঃ হালাল পথে ইনকাম করার সেরা ২০ উপায়

এবং প্রচুর পরিমাণ ধৈর্য এবং পরিশ্রম করে কাজ করতে হবে। যদি এই তিনটি গুণ আপনার মধ্যে থাকে তাহলে আপনিও গুগল থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চলুন এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক। 

Your Need we know So, here is Free download Link  
Your Need we know So, here is Free download Link  
Your Need we know So, here is Free download Link  
Your Need we know So, here is Free download Link  
Your Need we know So, here is Free download Link  
Your Need we know So, here is Free download Link  
Your Need we know So, here is Free download Link  

Trust Signals (if applicable):

⭐ Rated 4.8/5 by 10,000+ users
🛡️ Trusted by leading brands
🕒 Serving users since [2020]
🎉 Don’t Miss Out — Your $10 Bonus Is Waiting!
👉 [ Create Your Free Account Now ]

২০২৫ HSC পাশ করার পর কোন বিষয়ে ভর্তি হওয়া ভালো

২০২৫ HSC পাশ করার পর কোন বিষয়ে ভর্তি হওয়া ভালো এই প্রশ্ন হচ্ছে প্রায় সকল শিক্ষার্থীর। এইচএসসি এর সম্পূর্ণ অর্থ হচ্ছে হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট বা বাংলায় উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট। এটি হচ্ছে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অন্যতম একটি ধাপ। যার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী ভবিষ্যতে কোন পেশায় নিয়োজিত হবে তার প্রায় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ নির্ভর করে এইচএসসি পাশা করার পর কোন বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করে এর উপরে। তাই আজকে আমরা সংক্ষেপে জানার চেষ্টা করবো এইচএসসি পাস করা পর আপনার কোন বিষয়ে ভর্তি হওয়া ভালো এবং কোন বিষয় নিয়ে পড়লে আপনি ভবিষ্যৎ লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে পারবেন।

শিক্ষা জীবনের শুরুর থেকেই একেক জনের জীবনের লক্ষ্য একেক রকম এটিই স্বাভাবিক। কারো স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়ার কারো স্বপ্ন থাকে একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়ার। তাই সঠিক বিষয় নির্বাচন করে পড়াশুনা না করলে সেই স্বপ্ন কুয়াশার মতো মিলিয়ে যেতে পারে। তাই নিজের আগ্রহ, দক্ষতা আর ভবিষ্যৎ লক্ষ্য মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়াই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

আপনি যদি এইচএসসি বা সমনা পরীক্ষা বিজ্ঞান বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ করে তাহলে আপনার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আপনি মেডিক্যাল বা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মত বিষয় বেছে নিতে পারেন। কেননা বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে চাকরি বা কর্মক্ষেত্রের খুব একটা ভালো অবস্থা না হওয়ার কারণে সাধারণ যে বিষয় গুলো রয়েছে তার চাইতে মেডিক্যাল বা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মত বিষয় গুলো অনেক সুনিশ্চিত ভবিষ্যৎ গড়তে অনেক বেশি কার্যকর। এছাড়াও বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে অসংখ্য অপশন। তাই এই বিষয় নিয়ে আমরা নিচে বিস্তারিত জানবো।

আপর দিকে আপনি যদি এইচএসসি পরীক্ষা মানবিক বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ করেন তাহলে আপনার জন্য বেস্ট বিষয় হতে পারে এলএলবি। কারণ এই বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করলে আপনি ভবিষ্যতে আইনজীবী বা বিচার বিভাগে চাকরি পেতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে সমাজ বিজ্ঞান, রাষ্ট্র বিজ্ঞান, সমাজ কর্ম ইত্যাদি বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করতে পারবেন। কারণ এই বিষয় গুলো নিয়ে ভালোভাবে পড়াশুনা করলে দেশে ভালো একটি চাকরি পেতে পারেন এবং এই বিষয় গুলোতেও চাকরির অনেক চাহিদা রয়েছে। এছাড়াও এই বিষয় গুলো তুলনামূলক সহজ হওয়ার কারণে আপনি পড়াশুনার পাশাপাশি বিসিএস এর জন্য প্রস্তুতিও নিতে পারবেন।
এরপর আপনি যদি বাণিজ্য বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করেন তাহলে আপনি একাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, ফাইন্যান্স ইত্যাদি বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করতে পারেন। এই বিষয় গুলো নিয়ে পড়াশুনা করলে আপনি সরকারি বা বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংক, এনজিও থেকে শুরু করে বিভিন্ন খাতে চাকরি করার সুযোগ পাবেন। এছাড়াও বর্তমান সময়ে এই বিষয় গুলোর উপর অনেক চাহিদা থাকায় আপনি চাইলে এই বিষয় গুলো নিয়ে উচ্চ শিক্ষাও গ্রহণ করতে পারেন। সবশেষে এতক্ষণ আমরা উপরে সংক্ষিপ্ত ভাবেই এই বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করলেও এখন আমরা নিচে বিস্তারিত পরিসরে আলোচনা করবো।

HSC পাশ করার পর উচ্চশিক্ষার গুরুত্ব

HSC পাশ করার পর উচ্চশিক্ষা শুধু একটা ডিগ্রি অর্জনের বিষয় নয় বরং এটা হলো নিজের জ্ঞান, দক্ষতা ও দৃষ্টিভঙ্গি উন্নত করার একটি সেরা সুযোগ। একজন মানুষ যত বেশি শিক্ষিত হয় তার চিন্তাভাবনা ততই পরিপক্ব হয় এবং সে সমাজে ভালোভাবে টিকে থাকার শক্তি ও মর্যাদা পায়। উচ্চশিক্ষা একজনকে শুধু চাকরির জন্য প্রস্তুত করে না বরং আত্মবিশ্বাস, বিশ্লেষণী ক্ষমতা ও নেতৃত্বের গুণও তৈরি করে। আজকের প্রতিযোগিতামূলক দুনিয়ায় টিকে থাকতে হলে শুধু মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা যথেষ্ট নয়। তাই নিজের ভবিষ্যৎ গড়তে হলে উচ্চশিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। এটি ভবিষ্যতের সম্ভাবনাময় দরজাগুলো খুলে দেয়।

এছাড়াও উচ্চশিক্ষা একজনকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে শেখায় এবং জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দেয়। অনেকে হয়তো চাকরির জন্য আল্প পড়াশুনা করে পড়াশোনা ছেড়ে দেয় কিন্তু পরে হয়তো বুঝতে পারে উচ্চশিক্ষার অভাব তাদের অনেক জায়গায় পিছিয়ে রাখছে। যেকোনো ভালো পজিশনের চাকরি কিংবা পেশাগত উন্নতির জন্য স্নাতক ও পরবর্তী পর্যায়ের ডিগ্রি অপরিহার্য। পাশাপাশি উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে গবেষণা উদ্ভাবন এবং সমাজ পরিবর্তনের সুযোগ তৈরি হয়। দেশ ও জাতির উন্নয়নে শিক্ষিত মানুষের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই পর্যায়ের শিক্ষা শুধু নিজের জন্য নয় বরং পুরো সমাজের জন্যই প্রয়োজনীয়। উপরের সংক্ষিপ্ত আলোচনা কখনোই উচ্চশিক্ষার গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না। তাই পরিশেষে একটি কথা মাথায় রাখা উচিত সেটি হচ্ছে শিক্ষা শুধু আমাদের চাকরির জন্য নয় বরং একজন ভালো মানুষ হওয়ার জন্য গ্রহণ করা উচিত।

বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য সেরা কোর্সসমূহ

বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার গড়ার অসংখ্য সম্ভাবনাময় পথ খোলা রয়েছে। যারা চিকিৎসা পেশায় আগ্রহী তাদের জন্য MBBS, BDS বা নার্সিং কোর্স অত্যন্ত জনপ্রিয় ও সম্মানজনক একটি পেশা হতে পারে। অন্যদিকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিভিন্ন শাখা যেমনঃ CSE এবং EEE প্রযুক্তিভিত্তিক ক্যারিয়ার গড়তে চমৎকার একটি অপশন হতে পারে। এছাড়াও BSc in Agriculture, Pharmacy বা Biomedical Engineering এর মতো কোর্সগুলোতেও ভালো চাকরির সুযোগ রয়েছে। যারা গবেষণামূলক কাজ পছন্দ করেন তারা Pure Science এর কোর্স গুলো যেমনঃ Physics, Chemistry, Math, Biology নিয়েও পড়াশুনা পারেন। প্রতিটি কোর্সেরই নিজস্ব গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ রয়েছে তাই আগ্রহ ও দক্ষতা অনুযায়ী সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে আমি মনে করি।

বর্তমানে প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে নতুন কিছু কোর্সও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় বা কোর্স হচ্ছেঃ Data Science, Artificial Intelligence, Machine Learning এবং Robotics এর মতো বিষয়গুলোতে দেশ ও বিদেশে প্রচুর চাহিদা তৈরি হচ্ছে। এছাড়াও Environmental Science, Food Technology ও Genetic Engineering এর মতো ক্ষেত্রগুলোতেও রয়েছে সম্ভাবনার দ্বার। যারা সফট স্কিল ও টেকনিক্যাল স্কিল একসাথে উন্নত করতে চান তাদের জন্য রয়েছে BBA in MIS বা Health Informatics এর মতো কোর্স। সময়ের চাহিদা বুঝে ও নিজের আগ্রহকে গুরুত্ব দিয়ে যদি কোর্স বেছে নেওয়া যায় তাহলে ভবিষ্যৎ হতে পারে উজ্জ্বল ও সাফল্যময়। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ভালোভাবে ভাবনা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য সেরা কোর্সসমূহ

বাণিজ্য বিভাগ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাশ করা শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ক্যারিয়ার গড়ার নানান আকর্ষণীয় পথ বা সুযোগ। সবচেয়ে জনপ্রিয় কোর্সগুলোর মধ্যে রয়েছে BBA (Bachelor of Business Administration) যেটা ব্যবসা পরিচালনা, মার্কেটিং, ফাইন্যান্স এবং মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দক্ষ করে তোলে। এছাড়াও Accounting, Management, Finance & Banking-এর মতো বিষয়গুলোতেও চাহিদা রয়েছে দেশের চাকরি বাজারে। যারা আন্তর্জাতিক ব্যবসায় আগ্রহী তাদের জন্য International Business কিংবা Supply Chain Management হতে পারে ভালো একটি অপশন। আবার যারা পরিসংখ্যান বা গনিত ভালো পারেন বা পছন্দ করেন তারা CA বা CM এর মতো প্রফেশনাল কোর্স বেছে নিতে পারেন।

বর্তমানে ডাটা অ্যানালিটিক্স, ডিজিটাল মার্কেটিং, ই-কমার্স ও বিজনেস অটোমেশনের মতো আধুনিক বিষয়গুলো বাণিজ্য শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিচ্ছে। কেউ চাইলে Finance Technology, Business Analytics বা Entrepreneurship Development এর মতো কোর্স করে স্টার্টআপ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দিতে পারে। এছাড়াও Hotel Management, Tourism, Real Estate Management ইত্যাদিও এখন চাহিদাসম্পন্ন ক্ষেত্র। যারা লেখালেখিতে আগ্রহী তারা কনটেন্ট মার্কেটিং বা ব্র্যান্ড কনসালটেন্সির মতো ক্ষেত্রেও ভালো করতে পারে। আজকের বাজারে শুধু ডিগ্রি নয় বরং প্রয়োজন প্র্যাকটিক্যাল স্কিল, আর এই কোর্সগুলো সেটাই তৈরি করে। তাই বলা যায় যে বানিজ্য বিভাগের ভালো একটি বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করলে বর্তমান সময়ে ভালো একটি চাকরি বা ভবিষ্যৎ গড়ার সুযোগ থাকে।

মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য সেরা কোর্সসমূহ

মানবিক বিভাগ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাশ করা শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে অনেক সৃজনশীল ও জ্ঞানের ভাণ্ডারে পূর্ণ কোর্সের সুযোগ। যারা সমাজ নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী তারা Sociology, Social Work, Anthropology বা Development Studies নিয়ে পড়তে পারেন। আইন পেশায় আগ্রহ থাকলে LLB একটি চমৎকার অপশন হতে পারে যা ভবিষ্যতে আইনজীবী বা বিচার বিভাগের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পথ খুলে দিতে পারে। ইংরেজি, বাংলা, ইতিহাস, দর্শন কিংবা রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মতো বিষয়েরও রয়েছে একাডেমিক ও গবেষণাভিত্তিক ভালো ভবিষ্যৎ। সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় একটি কোর্স, যেটা মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনের দরজা খুলে দেয়। তাই নিজের আগ্রহ ও ভবিষ্যতের লক্ষ্য অনুযায়ী বিষয় বেছে নেওয়াই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ।
২০২৫-HSC-পাশ-করার-পর-কোন-বিষয়ে-ভর্তি-হওয়া-ভালো
বর্তমানে মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা ডিজিটাল যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কিছু ভিন্নধর্মী ও স্কিলভিত্তিক কোর্সেও আগ্রহ দেখাচ্ছেন। যেমনঃ International Relations, Gender Studies, Peace & Conflict Studies এই কোর্সগুলোতে বাংলাদেশে তেমন চাকরি ক্ষেত্র না থাকলেও উন্নত দেশ গুলোতে এর ব্যপক চাহিদা রয়েছে। কেউ চাইলে Content Writing, Creative Writing বা Digital Journalism এর মতো কোর্স করে অনলাইন জগতে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। Public Administration কিংবা Library Science এর মতো বিষয়ের চাহিদাও সরকারি ও বেসরকারি খাতে রয়েছে। তবে বাংলাদেশে এই বিষয় গুলোতে কর্মক্ষেত্র খুবই কম হওয়ার কারণে আপনি চাইলে এই বিষয় গুলো নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন।

HSC পাশ করার পর কোথাও চান্স না পেলে কি করবেন?

HSC পাশ করার পর আমাদের উচ্চ শিক্ষার জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয়, এই ভর্তি পরিক্ষায় অনেকে ভালো রেজাল্ট করে ভালো একটি বিষয়ে চান্স পায় আবার অনেকে চান্স না পেয়ে ভেঙ্গে পড়েন। তবে এখানে মনে রাখতে হবে যে ভর্তি পরিক্ষায় পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেতেই হবে এমন কোন বিষয় নয়। কারণ জীবন কারোও জন্য থেকে থাকে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ায় জীবনের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়। আপনি যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স না পান তাহলে আপনার জন্য বিকল্প হিসেবে অনেক রাস্তা খুলা রয়েছে। এখন আমরা সংক্ষেপে জানার চেষ্টা করবো আপনি যদি এইচএসসি পাশ করার পর কোথাও চান্স না পান তাহলে আপনার কি করা উচিত এই সম্পর্কে।
প্রথমত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষায় আপনি যদি চান্স না পান তাহলে আপনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে যেকোনো একটি ভালো কলেজ থেকে অনার্স বা ডিগ্রি সম্পূর্ণ করতে পারেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স বা ডিগ্রি নিয়ে পড়ার একটি সুবিধা হলো আপনি চাইলে পড়াশুনার পাশাপাশি চাকরিও করতে পারবেন। দ্বিতীয়ত আপনি চাইলে এক বছর ভালো করে প্রস্তুতি নিয়ে দ্বিতীয় বার আবারো পরীক্ষা দিতে পারবেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য। তবে এক্ষেত্রে আপনি চাইলে প্রথম বার চান্স না পাওয়ার পরেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে থাকতে পারেন। এর ফলে আপনি যদি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পান তাহলে ভালো আর যদি না পান তাহলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারবেন।

তৃতীয়ত আপনি চাইলে ডিপ্লোমা কোর্স নিয়ে পড়াশুনা করতে পারেন। আবার স্বল্পমেয়াদি স্কিল ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং বা অনলাইন কোর্স করতে পারেন যা ভবিষ্যতে ক্যারিয়ারে কাজে লাগবে। অনেকে ফ্রিল্যান্সিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং কিংবা ভাষা শেখার মতো কাজে যুক্ত হয়ে নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করছে। সব মিলিয়ে যদি বলা যায় তাহলে সেই কথাটি হচ্ছে জীবন কারোও জন্য থেকে থাকে না এবং জীবনের লক্ষ্য শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া নয়। আপনি যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স না পান তাহলে আপনার জন্য আরোও হাজারটা পথ খুলে যাবে। আপনার শুধু প্রয়োজন ইচ্ছে শক্তি ও মনবল।

HSC পাশ করার পর বাংলাদেশে কোন বিভাগ নিয়ে পড়া উচিত?

HSC পাশ করার পর কোন বিভাগে পড়বেন এই সিদ্ধান্তটা অনেকটাই ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের উপর নির্ভর করে। প্রথমেই বুঝতে হবে নিজের আগ্রহ কোন বিষয়ে। কারণ যেই বিষয় ভালো লাগে না সেটা নিয়ে দীর্ঘদিন পড়াশোনা করা কষ্টকর হয়ে পড়ে। কেউ যদি বিজ্ঞানের ছাত্র হন এবং চিকিৎসা বা ইঞ্জিনিয়ারিং এ আগ্রহ থাকে তাহলে মেডিকেল, ডেন্টাল, BUET বা অন্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুলো ভালো অপশন হতে পারে। আবার কেউ যদি কম্পিউটার বা আইটি নিয়ে বেশি আগ্রহী হয় তাহলে CSE বা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং একটি ভালো অপশন হতে পারে। বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা অ্যাকাউন্টিং, ফাইন্যান্স, মার্কেটিং বা ম্যানেজমেন্ট নিয়ে পড়তে পারেন। আর যারা মানবিক বিভাগ থেকে এসেছেন তাদের জন্য আইন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান বা ইংরেজি বিভাগে ভালো পড়া বেস্ট সিদ্ধান্ত হতে পারে।

তবে বিভাগ নির্বাচন করার সময় শুধু আগ্রহই নয় বরং ভবিষ্যতের চাকরির বাজারও বিবেচনায় নেওয়া জরুরি। এখনকার দিনে যেমন তথ্যপ্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা ও ব্যবসায় প্রশাসনের চাহিদা বাড়ছে ঠিক তেমনি বিভিন্ন সৃজনশীল পেশাও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আপনি যদি সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিতে চান তাহলে যেকোনো অনার্স সাবজেক্ট নিয়ে শুরু করতে পারেন তবে BCS এর প্রস্তুতি আলাদা করে নিতে হবে। অনেকে আবার ভোকেশনাল বা পলিটেকনিক শিক্ষার দিকেও ঝুঁকছে। যেখানে হাতে কলমে শেখা যায় এবং দ্রুত চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় যদি আপনি ভালো করে পড়াশুনা করেন। তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সিনিয়রদের পরামর্শ নেওয়া তথ্য সংগ্রহ করা এবং নিজের দক্ষতা যাচাই করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। সঠিক বিভাগ বেছে নিতে পারলে ভবিষ্যতের পথ অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

HSC পাশ করার পর বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যাওয়ার উপায়

HSC পাশ করার পর অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে বিদেশে গিয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করার। তবে এর জন্য আপনার সঠিক প্রস্তুতি আর কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে তবেই আপনি এই কাজে সফল হতে পারবেন। প্রথমেই নিজের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অনুযায়ী কোন বিষয়ে পড়তে চান তা ঠিক করতে হবে। এরপর সেই বিষয়ের জন্য কোন কোন দেশে ভালো সুযোগ আছে তা খুঁজে দেখতে হবে। সাধারণত IELTS বা TOEFL এর মতো ইংরেজি দক্ষতা যাচাই পরীক্ষায় ভালো স্কোর করতে হয়। এছাড়াও একাডেমিক রেজাল্ট, রেফারেন্স লেটার ও স্টেটমেন্ট অফ পারপাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বিদেশে পড়তে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন স্কলারশিপ সুযোগও রয়েছে যেগুলো খুঁজে নিয়মিত আবেদন করতে হয়। অনেক দেশ যেমন কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান ও চীন শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ প্রোগ্রাম চালু রেখেছে। এসব প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে সব কাগজপত্র ঠিকঠাক প্রস্তুত রাখতে হবে। পাসপোর্ট, একাডেমিক সনদ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ইত্যাদি প্রয়োজন হয় ভিসা আবেদনের সময়। অনেকে আবার এজেন্সির সাহায্য নিয়ে আবেদন করে থাকে তবে এক্ষেত্রে বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান বেছে নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। সবশেষে ধৈর্য আর লক্ষ্য ঠিক রেখে এগিয়ে গেলেই এই স্বপ্ন সফল করা সম্ভব।

পড়াশোনার পাশাপাশি টাকা ইনকাম করা উপায়

বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীই পড়াশোনার পাশাপাশি কিছু আয় বা টাকা ইনকাম করতে আগ্রহী যাতে নিজেদের খরচ নিজেই চালাতে পারে। প্রযুক্তির এই যুগে ঘরে বসেই আয় করার অসংখ্য সুযোগ রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনিও পড়াশোনার পাশাপাশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন টিউশনি, কনটেন্ট লেখা কিংবা ডিজাইনিং এর মতো কাজগুলো এখন শিক্ষার্থীদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়। অনেকেই আবার সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে নিজের সৃজনশীল কাজ শেয়ার করে আয় করে আসছে। এতে শুধু আয়ই নয় বরং নিজের দক্ষতাও বাড়ছে ধীরে ধীরে। তবে পড়াশোনার ক্ষতি না করে সময় মেনে কাজ করাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় যা প্রত্যকে শিক্ষার্থীর গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিত।
২০২৫-HSC-পাশ-করার-পর-কোন-বিষয়ে-ভর্তি-হওয়া-ভালো
আরেকটি সহজ ও কার্যকর উপায় হলো ইউটিউব বা ব্লগিংয়ের মাধ্যমে কনটেন্ট তৈরি করা। যারা ভালোভাবে লিখতে বা উপস্থাপন করতে পারেন তারা খুব সহজেই এই মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে আয় করতে পারে। পাশাপাশি বিভিন্ন স্কিল শিখে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করাও একটি ভালো সিদ্ধান্ত হতে পারে। এখন অনেক শিক্ষার্থীই ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি স্কিল শিখে আয় করে আসছে। এর জন্য প্রয়োজন শুধু ইচ্ছা শক্তি ও ধৈর্য । সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে পারলে পড়াশোনার পাশাপাশি আয় করাটা একদমই অসম্ভব নয়। পরিশেষে বলা যায় আপনি যেকোন একটি স্কিল শিখে পড়াশোনার পাশাপাশি টাকা ইনকাম করতে পারেন।

শেষ কথাঃ ২০২৫ HSC পাশ করার পর কোন বিষয়ে ভর্তি হওয়া ভালো

২০২৫ HSC পাশ করার পর কোন বিষয়ে ভর্তি হওয়া ভালো এই বিষয় নিয়ে আমরা উপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি বিজ্ঞান, মানবিক অথবা বাণিজ্য বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষা পাস করে থাকেন তাহলে আপনার জন্য অনার্স বা ডিগ্রি কোন বিষয় নিয়ে পড়া ভালো হবে এই বিষয় নিয়ে আমরা খুব বিস্তারিত পরিসরে আলোচনা করেছি। 

Friday, May 23, 2025

AI video generator from text free

AI video generator from text free

AI video generator from text free

Text to video AI free without watermark

Looking for a way to create videos from text without the hassle of watermarks? There are several free AI tools available that allow you to transform your written content into engaging videos seamlessly. These platforms utilize advanced algorithms to generate visuals that complement your text, making it easier to communicate your message effectively.
Design a certificate with her name, a sweet message, and the title "Best Girlfriend in the World."
Add fun categories like "Best Smile," "Most Supportive Partner," or "Queen of My Heart."

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

This unique love story chronicles the relationship between Henry, who involuntarily travels through time, and Clare, who must navigate the challenges of loving someone who cannot control when he is present.






These stories vary in tone and theme but all center around the complexities and beauty of love, making them memorable and touching.

Many of these tools offer user-friendly interfaces, enabling you to customize elements like images, animations, and voiceovers. By simply entering your text, you can produce professional-looking videos suitable for social media, presentations, or personal projects.
Design a certificate with her name, a sweet message, and the title "Best Girlfriend in the World."
Add fun categories like "Best Smile," "Most Supportive Partner," or "Queen of My Heart."

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

This unique love story chronicles the relationship between Henry, who involuntarily travels through time, and Clare, who must navigate the challenges of loving someone who cannot control when he is present.






These stories vary in tone and theme but all center around the complexities and beauty of love, making them memorable and touching.

What’s more, choosing a free option means you can explore these features without any financial commitment. Whether you’re a content creator, educator, or business owner, these AI video generators can enhance your storytelling and reach a wider audience—all without the annoyance of watermarks on your finished product.

Friday, May 16, 2025

নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম

 নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম

নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়ম

নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম

আপনি যদি ব্লগার প্ল‍্যাটফর্মে নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান এবং সেই সাইটে আপনার পছন্দের ডোমেইন যুক্ত করতে চান, তাহলে এই পোস্টে আপনাকে নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম সম্পর্কে ভালো করে জানতে হবে। বর্তমানে আমরা অনেকেই ব্লগিং এর উপর নির্ভরশীল। ব্লগিং এর জন‍্য অবশ্যই আমাদের একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হয়। এই ওয়েবসাইটের মাধ‍্যমে আমরা অনেকেই আয় করি আবার অনেকেই সখের বসে কাজ করে থাকি। 
Design a certificate with her name, a sweet message, and the title "Best Girlfriend in the World."
Add fun categories like "Best Smile," "Most Supportive Partner," or "Queen of My Heart."

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

Your Need we know So, here is Free download Link  

This unique love story chronicles the relationship between Henry, who involuntarily travels through time, and Clare, who must navigate the challenges of loving someone who cannot control when he is present.






These stories vary in tone and theme but all center around the complexities and beauty of love, making them memorable and touching.

আমাদের ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা বাড়াতে এবং নির্দিষ্ট একটি পরিচয় দিতে হলে আমাদের একটি ডোমেইনের প্রয়োজন হয়। এখন কথা হচ্ছে ডোমেইন কি? ডোমেইন হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা যেখানে মানুষ সহজেই আমাদের ওয়েবসাইট খুঁজে পাবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই ডোমেইন কি আমরা এমনি এমনিই পেয়ে যাব। আসলে আমরা যখন একটা ওয়েবসাইট বানাই তখন সেখানে এতো ভালো ঠিকানা দেওয়া থাকে না বা আমাদের পরিচয় থাকে না। তাই আমাদের একটি ভালো ডোমেইন কিনে নিতে হয়। 

এখন আমরা ডোমেইন কোথা থেকে পাব? বর্তমানে অনেক কম্পানি আছে যারা ডোমেইন রেজিস্ট্রার করতে সাহায্য করছে কিছু টাকার বিনিময়ে। এর মাঝে একটি জনপ্রিয় কম্পানি হচ্ছে নেমচিপ। নেমচিপ আমাদের ওয়েবসাইটের জন‍্য ডোমেইন হোস্টিং দিয়ে থাকে। যার ফলে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের একটি পরিচয় গড়ে তুলতে পারব। আজকের এই পোস্টে আমরা জানব কীভাবে নেমচিপ এর ডোমেইন আমাদের ওয়েবসাইটে অ্যাড করা যায়। নিচে কিছু বিষয় আলোচনা করা আছে যার মাধ‍্যমে নেমচিপ এর ডোমেইন ওয়েবসাইটে অ‍্যাড করতে পারবেন।

প্রথমে আপনাকে (নেমচিপ) ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এরপর আপনাকে একটা ডোমেইন কিনে নিতে হবে। আমাদের এই পোস্টে আমারা বিস্তারিত জানব যে কীভাবে নেমচিপ ডোমেইন কিনা যায়। তবে এখন আমারা আলোচনা করব এই পোস্টের মূল বিষয় নিয়ে যে কীভাবে নেমচিপ ডোমেইন অ‍্যাড করা যায়। নিচে কিছু ধাপ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মপ্রথমেই আপনার ব্লগ সাইটে প্রবেশ করুন। অর্থাৎ আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে এ গিয়ে সেটিংস অপশনে যেতে হবে। এখান থেকে আপনার মূল কাজ শুরু হবে। এখানে যাওয়ার মাধ‍্যমে ব্লগারের সকল সেটিংস দেখা যাবে। আপনার মূল কাজ এখান থেকে শুরু।
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মসেটিংস এ যাওয়ার পর একটু নিচে আসলে দেখবেন Custom domain লেখা। এটা Publish সেটিংসের নিচেই পেয়ে যাবেন। তারপর এখানে ক্লিক করবেন। এখানে আপনার কাস্টম ডোমেইন অপশন পাবেন। এখানে আপনাকে আপনার ডোমেইন অ‍্যাড্রেস দিতে হবে। পরবর্তী ধাপগুলো নিচে দেওয়া আছে। 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মএখন আপনাকে এখানে আপনার ডোমেইন অ‍্যাড্রেস দিয়ে দিতে হবে। এড্রেস লেখার শুরুতেই www. থাকবে তারপর আপনার ডোমেইন নেম। এর পর থাকবে .com এবং নিচে save বাটনে ক্লিক করবেন। সম্পূর্ণ অ‍্যাড্রেস ছোট হাতের ইংরেজি অক্ষরে হবে। সঠিক এড্রেসটি দিবেন। 
এরপর আপনাকে এখানে error দেখাবে। তাই আপনার ব্লগারের DNS কনফিগারেশন অ‍্যাড করতে হবে। কীভাবে DNS অ‍্যাড করতে হয় এ নিয়ে আমাদের এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যাইহোক, এরপর আপনাকে CNAME ও A record অ‍্যাড করতে হবে। এগুলো অ‍্যাড করার কয়েকটি ধাপ নিচে দেওয়া হলো:
  • আপনাকে নেমচিপ এর ডোমেইন ড‍্যাশ বোর্ডে যেতে হবে 
  • নিচে দেখবেন add record আছে। এখানে ক্লিক করুন।
  • এরপর ধাপে ধাপে দুইটি CNAME ও চারটি A রেকর্ড অ‍্যাড করতে হবে।
  • দুইটি CNAME ও চারটি A রেকর্ড নিয়ে আমাদের এই পোস্টে বিস্তারিত সবকিছু জানব।
তো এভাবেই আপনি একটা ডোমেইন কিনে তারপর আপনার ওয়েবসাইটে অ‍্যাড করতে পারবেন। কাজটা অনেক সহজ। কিন্তু এর মাঝে কিছু সমস্যা আছে। এই পোস্টে তা নিয়ে আলোচনা করবো। এছাড়াও উপরে সংক্ষিপ্ত করে আলোচনা করা হয়েছে। এই পোস্টে আমরা প্রতিটি বিষয় এমন ভাবে ব‍্যাখ‍্যা করবো যাতে আপনার ডোমেইন কিনে তা ওয়েবসাইটে অ‍্যাড করতে কোনো প্রকার সমস্যা না হয়। প্রতিটি ধাপ এই পোস্টে ব‍্যাখ‍্যা করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই আমাদের সাথেই থাকুন এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।

নেমচিপ এর ডোমেইন কিনার পদ্ধতি ধাপে ধাপে

আপনি কি নেমচিপ এর ডোমেইন কিনার পদ্ধতি জানতে চান? তাহলে আমরা আপনাকে এই পোস্টে ধাপে ধাপে দেখাব কীভাবে আপনি কম সময়েই প‍্যারা ছাড়া ডোমেইন কিনতে পারবেন। আমাদের বতর্মানে ব্লগিং করার ইচ্ছা। এখন ব্লগিং করার জন‍্য ওয়েবসাইটের প্রয়োজন। এখন আবার ওয়েবসাইট শুধু বানালেই হয় না আবার এর নির্দিষ্ট ঠিকানা, পরিচয় আরও কতকিছু লাগে। বিষয়টা একটু জটিল তাই না? 

আসলে চিন্তা করার কিছুই নেই। আমরা কোনো কিছু করার আগেই ভয় পেয়ে যাই। আসলে আমাদের মনে সাহস নেই। সাহস থাকলেও মাঝে মাঝে ভয় করে যে টাকা দিয়ে একটা জিনিস কিনবো এখন যদি পরে সঠিক ভাবে না হয়। এইসব অনেক চিন্তায় আসতে থাকে। আমাদের এই পোস্টে তাই আমরা আপনাকে সহজ ভাবে বুঝিয়ে দিব কীভাবে নেমচিপ এর ডোমেইন কিনা যায়। 

নেমচিপ বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কম্পানি যারা ওয়েবসাইটের জন‍্য ডোমেইন বিক্রি করে থাকে। তাদের সার্ভিসও অন‍্য রকম। নেমচিপ থেকে আপনি সহজেই ডোমেইন কিনে নিতে পারবেন। তবে প্রত‍্যেকটি কাজই ধাপে ধাপে করতে হয়। ধাপে ধাপে কীভাবে ওয়েবসাইটের জন‍্য ডোমেইন কিনব তা ব‍্যাখ‍্যাসহ নিচে আলোচনা করা হলো : 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মপ্রথমে আমরা তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবো। এরপর উপরের দিকে দেখতে পাব হোস্টিং রয়েছে। এখানে আমরা ক্লিক করবো। আপনি মোবাইল থেকে করলে উপরে দেখবেন থ্রি ডট। এখানে ক্লিক করে সেয়ারেড হোস্টিং এ চাপ দিলেই হবে। এরপর নতুন একটা পেজে নিয়ে যাবে। নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মএকটু নিচে আসলে দেখতে পাব অনেকগুলো প‍্যাকেজ বা প্ল‍্যান। এখান থেকে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন‍্য ডোমেইন পছন্দ করবেন। আপনি কত সময়ের জন‍্য ডোমেইন কিনছেন তাও এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। এগুলো নিচে দেখতে পারবেন কোনটাতে কোন সুবিধা রয়েছে। আপনি আপনার সুবিধা মতো একটা প‍্যাকেজ চয়েজ করবেন। 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মএরপর আপনি এখান থেকে আপনার ডোমেইন সিলেক্ট করবেন। আপনার যদি আগে কোনো ডোমেইন থেকে থাকে তাহলে ছবিতে সবুজ ঘর করে রাখা বাটনে ক্লিক করবেন। নতুন থাকলে যা আছে তাই। আর আপনার ডোমেইন টি সার্চ অপশনে সার্চ দিবেন। যেমন : clicktobuy24.com এমন কোনো নাম। এরপর কানেক্ট টু হোস্টিং বাটনে চাপ দিবেন। 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মএইবার add to cart করে দিবেন। আমার এখানে মোট $27.04 খরচ হচ্ছে। আপনার ডোমেইন অনুযায়ী আপনার খরচ হতে পারে। এরপর আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাওয়া হবে। আপনার খরচ কমও হতে পারে বেশিও হতে পারে। এটা সম্পূর্ণ আপনার ডোমেইনের ধরণ অনুযায়ী।
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মএখান থেকে আপনি Confirm Order দিয়ে দিবেন। আপনি যদি আরও অন‍্য ধরনের ডোমেইন কিনতে চান। উপরে তাহলে দেখতে পাবেন আরও কতগুলো ধরণ আছে। উপরের ছবিতে এমনি কয়েকটি দেওয়া আছে। আপনি এগুলোও অ‍্যাড করে নিতে পারবেন। তাহলে খরচ একটু বেশি হবে। তবে না করলে সমস্যা নেই। 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়ম
এরপর এখান থেকে আপনি একটি আইডি ক্রিয়েট করে নিবেন। আপনার আগে থেকে আইডি থাকলে পাশেই দেখবেন লগ ইন আছে। আপনাকে একটি কঠিন পাসওয়ার্ড দিয়ে তারপর হিউম্যান ভেরিফিকেশন দিয়ে একটি আইডি বানাতে হবে। এতে আপনাকে নতুন একটি পেজে নিয়ে যাবে।
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মএখান থেকে আপনি আপনার যাবতীয় সকল তথ‍্য দিয়ে দিবেন। এই পরিচয়টি থাকবে আপনার ডোমেইনের। আপনার সকল তথ‍্য সঠিক ভাবে এখানে দিতে হবে। কোনো কিছু যাতে ভুল না হয় তার সাবধানতা রাখবেন। এরপর পরবর্তী ধাপে চলে যাবেন। এরপর একটি পেমেন্ট সিস্টেম আসবে। এখানে আপনার কার্ডের যেই তথ‍্যগুলো চাবে তা দিয়ে দিবেন। এরপর আপনার কার্ড থেকে টাকা তাদের এখানে পৌছে যাবে। 
সবশেষে, আপনাকে একটি ই-মেইল পাঠানো হবে। এখানে আপনার ডোমেইনের সকল তথ‍্য থাকবে। আপনি আপনার ডোমেইন অ‍্যাড্রেস এখানেই পেয়ে যাবেন। এভাবেই আপনি খুবই সহজে নেমচিপ এর ডোমেইন কিনে নিতে পারবেন আপনার ওয়েবসাইটের জন‍্য। তবে সামনে আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু কার্যক্রম রয়েছে। আমাদের এই পোস্টে দেখানো হয়ছে কীভাবে এই ডোমেইন ব্লগারের সাথে অ‍্যাড করা যাবে। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং আমাদের সাথেই থাকুন।

ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করার পদ্ধতি

আপনি কি জানতে চান ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন‍্য। আমরা জেনেছি কীভাবে নেমচিপ এর ডোমেইন কিনতে হয়। এখন তাহলে ডোমেইন কিনার পরে এর সেট আপ কীভাবে করবো? এই কাজটি খুবই সহজ। আপনি যদি আমাদের দেখানো পথ অনুসরণ করেন তাহলে মাত্র ৫ মিনিটের মাঝেই আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করতে পারবেন। 

নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম সম্পর্কে  আমাদের এই পোস্টে সম্পূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে। এরপরেও আমারা ধাপে ধাপে এর আলোচনা করবো। যাইহোক, ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করতে গেলে কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হবে। এই সকল সেটিংস করার মাধ‍্যমে আপনি একটি ডোমেইন ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন। আপনার ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট অ‍্যাড্রেস থাকবে এবং আপনার ওয়েবসাইটের একটি পরিচয় থাকবে। ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করার সকল পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলো :
  • প্রথমেই আপনার ব্লগ সাইটে প্রবেশ করুন। 
  • এরপর আপনার ওয়েবসাইটে এ গিয়ে সেটিংস অপশনে যান।
  • এরপর সেটিংস এ যাওয়ার পর একটু নিচে যেতে থাকবেন তাহলে দেখবেন Custom domain লেখা। এটা Publish সেটিংসের নিচেই পেয়ে যাবেন। 
  • Custom domain এখানে ক্লিক করুন এখানে।
  • এখন আপনাকে এখানে আপনার ডোমেইন অ‍্যাড্রেস দিয়ে দিতে হবে। কীভাবে সঠিক পদ্ধতিতে অ‍্যাড্রেস দিতে হয়। তা আমারা এই পোস্টেই জেনেছি।
  • এরপর আপনাকে error সমস্যা দেখাবে। এরপর থেকেই শুরু হবে আসল সমস্যা।
আপনার এখানে চিন্তার কোনো বিষয় নেই আমরা আপনাকে এই সমস্যাটির সঠিক এবং সহজ সমাধান দেখাব। মূলত এখানে আপনার ব্লগার ভেরিফাই না করতে পারায় একটি error দেখাছে। আমাদের এই পোস্টে সমস্যাটির সম্পূর্ণ সমাধান দেওয়া হয়েছে। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং আমাদের সাথেই থাকুন।

ব্লগারে কাস্টম ডোমেইন অ্যাড করার সময় নেমচিপে DNS কনফিগারেশন করার উপায়

আপনি কি ব্লগারে ডোমেইন অ‍্যাড করতে গিয়ে error এর সমস্যাতে পরেছেন। চিন্তার কিছু নেই আমাদের এই পোস্টে আমরা দেখিয়ে দিব নেমচিপ এর ডোমেইন কীভাবে ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করতে হয়। এখন প্রশ্ন আসে যে ডোমেইন অ‍্যাড করতে গিয়া এতো বড় একটি error. আসলে এটি আসবে কারণ আপনার ডোমেইন নেম ভেরিফাই করা নেই। এই পোস্টে আমরা এই সমস্যার সমাধান নিয়ে আলোচনা করবো। 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মআপনি যখন ডোমেইন অ‍্যাড্রেস দিয়ে তা SAVE করতে যান তখন এই error টি আসে। এখানে দুইটি CNAME রেকর্ড ও চারটি A রেকর্ড রয়েছে। আপনি যদি এই সমস্যাটির সমাধান করতে চান তাহলে আপনাকে মোট ছয়টি DNS রেকর্ড নেমচিপ ডোমেইনে অ‍্যাড করতে হবে। এখন প্রশ্ন আসে যে CNAME রেকর্ড কি বা A রেকর্ড কি এবং DNS রেকর্ড কি? চলুন তবে এ সম্পর্কে আগে জেনে নেই। 
CNAME রেকর্ড হলো DNS এর একটি অংশ। এটি একটি ডোমেইনের নামের সাথে অন‍্য একটি ডোমেইনের নামের সংযুক্ত করে। অর্থাৎ আপনার ডোমেইনের নাম একটি কিন্তু দেখাচ্ছে এমনি একটি নাম। অর্থাৎ সহজ ভাষায় CNAME আপনার ডোমেইন নেমের প্রতিনিধিত্ব করছে। A রেকর্ড হচ্ছে অ‍্যাড্রেস রেকর্ড। অর্থাৎ কেউ যদি আপনার ওয়েবসাইট সার্চ দেয় তাহলে এই A রেকর্ড ঐ ব‍্যক্তিকে একটি নির্দিষ্ট ঠিকানাতে নিয়ে যায়। আর DNS হচ্ছে ডোমেইন নেম সিস্টেম। এটি কম্পিউটারকে বুঝানোর জন‍্য একটি কোড। অর্থাৎ আপনার এড্রেস টাকে একটা কোডে পরিণত করা।

এখন আপনাকে এই সমস্যাগুলোর সমাধান করতে হবে। তাই প্রথমেই নেমচিপ ওয়েবসাইটে যান এবং আপনার একাউন্ট লগ ইন করুন। এই পোস্টে আমরা একাউন্ট বানানো শিখেছি। যাইহোক এরপর আপনার ড‍‍্যাশবোর্ডে যান। এখন কতগুলো নির্দিষ্ট ধাপ রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করে আপনি সঠিকভাবে ডোমেইন এর DNS অ‍্যাড করতে পারবেন সাথে সব সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। 
  • প্রথমেই আপনি ড‍্যাশবোর্ডে প্রবেশ করুন এবং ডোমেইন লিস্টে যান। 
  • উপরে দেখুন আপনার ডোমেইনের পাশে একটি manage বাটন রয়েছে এখানে প্রবেশ করুন।
  • এরপর নিচে দেখতে পাবেন new record এখানে ক্লিক করুন। এখানে আপনি আপনার দুইটি CNAME যুক্ত করতে পারবেন। যা আপনার error এ দেখিয়েছিল। 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়ম
এখন আপনার error এ দেখানো দুইটি CNAME যুক্ত করুন এখানে। এতে আপনার CNAME এর কাজ শেষ হবে। ছবিতে দেখানো দুইটি নেম হচ্ছে CNAME. এগুলো সেখানে সেট করুন। www. থেকে নামটি কপি করে দিয়ে দিন তাহলেই হবে। এখন রয়েছে A রেকর্ডের কাজ, নিচে এ সম্পর্কে দেওয়া হলো: 
  • একই ভাবে new record এ ক্লিক করুন। 
  • উপরে দেখতে পাবেন Hosting আছে। প্রতিটা Hosting এ @ টাইপ করুন এবং value তে code দিন। 
  • চারটি কোড দিতে হয় চারটি কোড হচ্ছে 
    • 216.239.32.21
    • 216.239.34.21
    • 216.239.36.21
    • 216.239.38.21
এভাবেই আপনার এই মোট ৬টি DNS কোড অ‍্যাড করা হয়ে যাবে। এখন আপনাকে ২৪ ঘন্টা থেকে ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তারপর একই ভাবে ব্লগারে প্রবেশ করবেন এরপর সেটিংস এ যাবেন। তারপর Custom domain এ গিয়ে আপনার ডোমেইন অ‍্যাড্রেস দিয়ে Save করে দিলে আপনার ডোমেইনটি অ‍্যাড হয়ে যাবে আপনার ওয়েবসাইটের সাথে। এছাড়াও নেমচিপ ডোমেইন সম্পর্কে আরও অনেক কিছু জানতে হবে আরও অনেক কাজ রয়েছে। তাই আমাদের সাথে থাকুন এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।

নেমচিপ ডোমেইন ব্লগারে যুক্ত করার পর HTTPS ও রিডিরেকশন সমস্যার সমাধান

আপনি যখন নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম অনুসরণ করে কাস্টম ডোমেইন যুক্ত করতে যাবেন, তখন আপনার ব্লগারের অনেক সময় HTTPS ঠিক থাকে না বা কাজ করতে থাকে না। অথবা আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইনটি www ছাড়া কাজ করতে চায় না। আপনার হয়তো একটু বুঝতে সমস্যা হচ্ছে। তবে চিন্তার কিছু নেই। আমাদের এই পোস্টে সঠিক এবং সহজ নিয়মে বুঝিয়ে দিব HTTPS ও রিডিরেকশন এই সমস্যা দুটির কীভাবে সমাধান করা যায়।
আপনি যখন একটা ডোমেইন কিনেন এবং এরপর তা ব্লগারে সেট করতে যান কিন্তু অনেক error সাথে আরও অন‍্যান‍্য ঝামেলা হওয়া শুরু করে তখন আপনি কি ভাবছেন যে আপনার পুরা পরিশ্রমটাই বৃথা হয়েছে? আসলে না এমন কিছুই হয়নি। আসলে আপনার ডোমেইন সেট করার সময় আরও কিছু সেটিংস করতে হবে। আমাদের এই পোস্টে এ ধরনের সেটিংস দেখিয়েছি। কিন্তু এখন এমন একটা সমস্যা হতে পারে। আপনার ওয়েবসাইট সার্চ দিলে অন‍্য জাগায় নিয়ে যাচ্ছে অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইট কেউ খুজে পাচ্ছে না। এমন সমস্যার সমাধান এই পোস্টে দিব। 

প্রথমেই জেনে নেই HTTPS কি? HTTPS হচ্ছে যে ধরুন আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আসবে। এখন অনেক অসৎ মানুষ আপনার তথ‍্য চুরি করতে পারে। এরকম যাতে না হয় তাই তারা একটি সিকিউরিটি সিস্টেম দিয়ে রেখেছে। এটিই হচ্ছে HTTPS. এরপর প্রশ্ন আসে রিডিরেকশন কি? ধরুন আপনি গুগল থেকে একটা সাইটে যেতে চান এখন আপনি তার লিংক সার্চ দিলেন। এখন আপনাকে ঐ জাগায় না নিয়ে অন‍্য জাগায় নিয়ে যাচ্ছে। এতে আপনি আপনার সঠিক গন্তব্যে পৌছাতে পারছেন না। এটাই হচ্ছে রিডিরেকশন সমস্যা। এখন তাহলে এই সমস্যা গুলো সমাধান করার কয়েকটি ধাপ দেখে নেই:
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মপ্রথমেই আপনি আপনার ব্লগারের ড‍্যাশবোর্ড যান তারপর সেটিং অপশনে যান। আমাদের এই পোস্টে দেখানো হয়েছে সেটিংস অপশনে কীভাবে যেতে হয়। তারপর কতগুলো আপশন আসবে নিচে গেলেই দেখবেন দেখুন HTTPS আছে সাথে redirect অপশন আছে। 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মএখানে দেখুন ছবিতে দেখানো মতে এই অপশনটি চালু আছে কিনা। যদি অপশনটি বন্ধ থাকে তাহলে চালু করে একটি রিফ্রেশ দিন। এবং ২০-৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এতে আপনার এই অপশনটি সয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে। আপনাকে এখানে কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মএখন চলুন রিডিরেকশন নিয়ে আলোচনা করি। আপনি আপনার ওয়েবসাইট সার্চ দিলে এমন 404 আসছে? চিন্তার কিছু নেই। আমাদের অনেকের এই সমস্যাটি হয়ে থাকে যে, www.myblog.com লিখে সার্চ দিলে আমাদের সাইট চলে আসে, কিন্তু শুধু myblog.com লিখলে "404 not found" দেখায়। এটাই হচ্ছে রিডিরেকশন সমস্যা। যে আপনার সাইটের ঠিকানা অন‍্য কোথাও রাখা হয়েছে। এতে সমস্যা নেই আপনাকে কয়েকটি ধাপ পারি দিতে হবে। এ সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো। 
নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মআপনি প্রথমেই আপনার ব্লগার ড‍্যাশবোর্ডের সেটিংস অপশনে যান। তারপর নিচে গেলে দেখবেন পাবলিশ অপশন এর নিচে দেখুন আপনার কাস্টম ডোমেইনটি রয়েছে। যদি আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেইন অ‍্যাড করে থাকেন তাহলে সহজেই আপনি ছবি তে দেখানো অপশনটি চালু করতে পারবেন। এই অপশনটি চালু থাকলে আপনার ডোমেইন এড্রেস ঠিক থাকবে এবং রিডিরেকশন সমস্যা হবে না। এভাবেই মূলত আপনি HTTPS ও রিডিরেকশন সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। এছাড়াও নেমচিপ ডোমেইন সম্পর্কে আরও জানতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।

নেমচিপ থেকে কেন ডোমেইন কিনবো

আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের জন‍্য ডোমেইন কিনতে চান তাহলে নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনা আপনার জন‍্য সবচেয়ে বেশি উপকারী হবে। বর্তমানে অনেক কম্পানি বা প্রতিষ্ঠান আছে যারা আমাদের ওয়েবসাইটের জন‍্য ডোমেইন দিয়ে থাকে। আপনাকে পছন্দ করতে হবে আপনি কোথা থেকে ডোমেইন কিনবেন। আপনার হাতে অনেকগুলোই তো অপশন আছে ডোমেইন কিনার জন‍্য। 

কিন্তু প্রশ্ন আসে তখন যখন এতোগুলো ডোমেইন সেল করা সাইট থাকার পরেও আপনি নেমচিপ থেকে কেন কিনবেন। নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জেনেছি। এখন জানতে হবে কেন নেমচিপ ভালো এবং কেন এখান থেকেই ডোমেইন কিনবো। নিচে নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনার কতগুলো উপকারিতা দেওয়া হলো:
  • নেমচিপ খুব কম দামেই ডোমেইন বিক্রি করছে।
  • নেমচিপ বেশি বেশি ডোমেইন অফার দিচ্ছে।
  • বর্তমানে নেমচিপ একটি ইন্টারন্যাশনাল ডোমেইন সাইট।
  • বাংলাদেশে নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এ নিয়ে বিস্তারিত জানব।
  • নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনাও খুবই সহজ।
উপরের এই ছোট কারণগুলোর জন‍্য আপনি ডোমেইন কিনতে নেমচিপ বেছে নিতে পারেন। আমরা নেমচিপ থেকে কেন ডোমেইন কিনবো তা নিয়ে এই পোস্টে আলোচনা করেছি। এছাড়াও নেমচিপ ডোমেইন কিনার সুবিধা, এর বিভিন্ন ডোমেইনের নাম। আরও বিস্তারিত জানব এই ডোমেইনে কি কি থাকছে। তাই নেমচিপ ডোমেইন সম্পর্কে জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।

ব্লগিং ওয়েবসাইটের ডোমেইন নাম কি

আপনি কি জানতে চান আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইটের ডোমেইন নাম কি হতে পারে? আমাদের এই পোস্টে সঠিক ডোমেইন নাম পছন্দ করতে সাহায্য করব। তবে প্রথমেই জেনে নেই, ডোমেইনের নাম কি? এটা হচ্ছে মূলত মানুষ কোন নামটি সার্চ দিলে আপনার ওয়েবসাইট খুঁজে পাবে। আর যেই এড্রেসটি খুঁজে পাবে তাই ডোমেইন আর এই নামটি হচ্ছে ডোমেইন নেম। 

আপনার ডোমেইন নাম সিলেক্ট করার সময় আপনাকে বিবেচনা করে নামটি দিতে হবে। এমন নাম যদি দেন যেইটা মানুষ কখনোই সার্চ করে না তাহলে কোনো লাভ নেই। আপনার উচিৎ আপনার ডোমেইন নামটা ছোট ও সহজ রাখা। আপনার ব্লগের বৈশিষ্ট্যের সাথে মিলিয়ে নাম দেওয়া। শেষে আপনি.com বা .net বা .bd আপনার মন মতো দিতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে ডট কম। এইসব বিষয় খেয়াল রেখে আপনার ডোমেইনের নাম দিতে পারেন।

নেমচিপ ডোমেইন কিনার সুবিধা 

নেমচিপ-এর-ডোমেইন-ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অ্যাড-করার-নিয়মআপনি কি জানেন নেমচিপ ডোমেইন কিনার সুবিধা কি? বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ডোমেইন প্রতিষ্ঠান হচ্ছে নেমচিপ। নেমচিপ বতর্মানে সবচেয়ে বহুল ব‍্যবহৃত ডোমেইন। বাংলাদেশের ওয়েবসাইটের জন‍্য সবচেয়ে ভালো হবে নেমচিপ কেননা নেমচিপ একটি নতুন আপডেট নিয়ে এসেছে। তাদের নতুন ডাটা সেন্টার সিঙ্গাপুরে আনা হয়। এতে করে বাংলাদেশের কাছেই সিঙ্গাপুর। ফলে ওয়েবসাইটের স্পিড ভালো থাকবে এবং ভিজিটররাও সুবিধা পাবে। 
এছাড়াও নেমচিপ ডোমেইনের মাধ‍্যমে রিডিরেকশন সমস্যা কম হতে পারে বা অন‍্যান‍্য সমস্যা কম দেখা দিবে। নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনলে আপনার ওয়েবসাইটের জন‍্য অনেকগুলো সুবিধা পাবেন। ডোমেইন কিনার সময় তারা সেই সুবিধাগুলো সম্পর্কে আপনাকে জানিয়ে দিবে। এছাড়াও নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম সঠিক ভাবে অনুসরণ করলে আপনি সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের জন‍্য ডোমেইন কিনে অ‍্যাড করে নিতে পারবেন।

ব্যবসার জন্য কোন ডোমেইন ভালো

আপনি যখন অনলাইনে একটা ব‍্যবসা করছেন, তখন আপনার একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন এবং এর জন‍্য আপনাকে একটি ভালো ডোমেইন কিনে নিতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যদি একটি ভালো ডোমেইন থাকে, তাহলে আপনার কাস্টমাররা কিছু সুবিধা পাবে। যেমন:
  • ওয়েবসাইটের দ্রুত লোডিং হওয়া।
  • আপনার ওয়েবসাইটের উপর কাস্টমারদের বিশ্বাস পাওয়া।
  • বেশি সময় ধরে ওয়েবসাইট ঠিক মতো কাজ করা। 
এছাড়াও আরও অনেক সুবিধা আছে। যাইহোক আমার মতে, সবচেয়ে ভালো ডোমেইন হচ্ছে নেমচিপ। কেননা, নেমচিপ এর ডোমেইনের মাঝে উপরে উল্লেখ্যিত সকল গুণ রয়েছে। যার জন‍্য বলা যায় ব‍্যবসার জন‍্য সবচেয়ে ভালো ডোমেইন হচ্ছে নেমচিপ ডোমেইন। আমারা আমাদের এই পোস্টে জেনেছি নেমচিপ ডোমেইনের সুবিধা সম্পর্কে। এখান থেকেও আমারা জানতে পারি ব‍্যবসার জন‍্য সবচেয়ে ভালো নেমচিপ এর ডোমেইন। 

ব্লগারে ডোমেইন সেট করার সময় সতর্কতা

আপনি যখন আপনার ওয়েবসাইটের জন‍্য ডোমেইন কিনবেন এরপর আপনার ওয়েবসাইটে সেই ডোমেইন সেট করতে যাবেন তখন আপনাকে কিছু সতর্কতা দেখতে হবে যাতে কাজটা সঠিকভাবে হয়। আমাদের এই পোস্টে দেখানো হয়েছে যে নেমচিপ এর ডোমেইন কীভাবে ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করতে হয়। আপনি যদি এই নির্দেশনা মেনে কাজ করেন তাহলে আপনি সঠিকভাবে ডোমেইন সেট করতে পারবেন। তবে কিছু সতর্কতা সম্পর্কে নিচে দেওয়া হলো: 
  • আপনার ডোমেইন নেম কি দিবেন তা বিবেচনা করে সতর্কতার সাথে দিবেন।
  • আপনাকে CNAME এবং A রেকর্ড ঠিক মতো আমাদের পোস্টে দেখানো অনুযায়ী অ‍্যাড করতে হবে। 
  • সঠিক ভাবে সতর্কতার সাথে DNS সেট করুন। ভুল কিছু দিলে আপনার ডোমেইন গ্রহণ করবে না। 
  • DNS সেট করার একদিন পরে আপনি ডোমেইন সেট করবেন।
  • HTTPS চালু করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবেন। তাড়াহুড়া করার দরকার নেই।
  • রিডিরেকশনের সমস্যা হতে পারে এ বিষয়ে সচেতন থাকবেন এবং পোস্টে দেখানো পথ অনুসরণ করবেন। 
এ সকল সতর্কতা মেনে কাজ করলে আপনি ঝামেলা ছাড়া সহজেই আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেইন অ‍্যাড করতে পারবেন। আপনি যদি গুরুত্ব না দিয়ে কাজ করেন তাহলে ভুল কিছু হতে পারে অর্থাৎ ডোমেইন ঠিক মতো সেট নাও হতে পারে। তাই আপনার উচিৎ সাবধানতার সাথে ডোমেইন সেট করা।