নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম

নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম
আপনি যদি ব্লগার প্ল্যাটফর্মে নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান এবং সেই সাইটে আপনার পছন্দের ডোমেইন যুক্ত করতে চান, তাহলে এই পোস্টে আপনাকে নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম সম্পর্কে ভালো করে জানতে হবে। বর্তমানে আমরা অনেকেই ব্লগিং এর উপর নির্ভরশীল। ব্লগিং এর জন্য অবশ্যই আমাদের একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হয়। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা অনেকেই আয় করি আবার অনেকেই সখের বসে কাজ করে থাকি।
Design a certificate with her name, a sweet message, and the title "Best Girlfriend in the World."
Add fun categories like "Best Smile," "Most Supportive Partner," or "Queen of My Heart."
This unique love story chronicles the relationship between Henry, who involuntarily travels through time, and Clare, who must navigate the challenges of loving someone who cannot control when he is present.
These stories vary in tone and theme but all center around the complexities and beauty of love, making them memorable and touching.
আমাদের ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা বাড়াতে এবং নির্দিষ্ট একটি পরিচয় দিতে হলে আমাদের একটি ডোমেইনের প্রয়োজন হয়। এখন কথা হচ্ছে ডোমেইন কি? ডোমেইন হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা যেখানে মানুষ সহজেই আমাদের ওয়েবসাইট খুঁজে পাবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই ডোমেইন কি আমরা এমনি এমনিই পেয়ে যাব। আসলে আমরা যখন একটা ওয়েবসাইট বানাই তখন সেখানে এতো ভালো ঠিকানা দেওয়া থাকে না বা আমাদের পরিচয় থাকে না। তাই আমাদের একটি ভালো ডোমেইন কিনে নিতে হয়।
এখন আমরা ডোমেইন কোথা থেকে পাব? বর্তমানে অনেক কম্পানি আছে যারা ডোমেইন রেজিস্ট্রার করতে সাহায্য করছে কিছু টাকার বিনিময়ে। এর মাঝে একটি জনপ্রিয় কম্পানি হচ্ছে নেমচিপ। নেমচিপ আমাদের ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন হোস্টিং দিয়ে থাকে। যার ফলে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের একটি পরিচয় গড়ে তুলতে পারব। আজকের এই পোস্টে আমরা জানব কীভাবে নেমচিপ এর ডোমেইন আমাদের ওয়েবসাইটে অ্যাড করা যায়। নিচে কিছু বিষয় আলোচনা করা আছে যার মাধ্যমে নেমচিপ এর ডোমেইন ওয়েবসাইটে অ্যাড করতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে (নেমচিপ) ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এরপর আপনাকে একটা ডোমেইন কিনে নিতে হবে। আমাদের এই পোস্টে আমারা বিস্তারিত জানব যে কীভাবে নেমচিপ ডোমেইন কিনা যায়। তবে এখন আমারা আলোচনা করব এই পোস্টের মূল বিষয় নিয়ে যে কীভাবে নেমচিপ ডোমেইন অ্যাড করা যায়। নিচে কিছু ধাপ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
প্রথমেই আপনার ব্লগ সাইটে প্রবেশ করুন। অর্থাৎ আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে এ গিয়ে সেটিংস অপশনে যেতে হবে। এখান থেকে আপনার মূল কাজ শুরু হবে। এখানে যাওয়ার মাধ্যমে ব্লগারের সকল সেটিংস দেখা যাবে। আপনার মূল কাজ এখান থেকে শুরু।
সেটিংস এ যাওয়ার পর একটু নিচে আসলে দেখবেন Custom domain লেখা। এটা Publish সেটিংসের নিচেই পেয়ে যাবেন। তারপর এখানে ক্লিক করবেন। এখানে আপনার কাস্টম ডোমেইন অপশন পাবেন। এখানে আপনাকে আপনার ডোমেইন অ্যাড্রেস দিতে হবে। পরবর্তী ধাপগুলো নিচে দেওয়া আছে।
এখন আপনাকে এখানে আপনার ডোমেইন অ্যাড্রেস দিয়ে দিতে হবে। এড্রেস লেখার শুরুতেই www. থাকবে তারপর আপনার ডোমেইন নেম। এর পর থাকবে .com এবং নিচে save বাটনে ক্লিক করবেন। সম্পূর্ণ অ্যাড্রেস ছোট হাতের ইংরেজি অক্ষরে হবে। সঠিক এড্রেসটি দিবেন। এরপর আপনাকে এখানে error দেখাবে। তাই আপনার ব্লগারের DNS কনফিগারেশন অ্যাড করতে হবে। কীভাবে DNS অ্যাড করতে হয় এ নিয়ে আমাদের এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যাইহোক, এরপর আপনাকে CNAME ও A record অ্যাড করতে হবে। এগুলো অ্যাড করার কয়েকটি ধাপ নিচে দেওয়া হলো:
- আপনাকে নেমচিপ এর ডোমেইন ড্যাশ বোর্ডে যেতে হবে
- নিচে দেখবেন add record আছে। এখানে ক্লিক করুন।
- এরপর ধাপে ধাপে দুইটি CNAME ও চারটি A রেকর্ড অ্যাড করতে হবে।
- দুইটি CNAME ও চারটি A রেকর্ড নিয়ে আমাদের এই পোস্টে বিস্তারিত সবকিছু জানব।
তো এভাবেই আপনি একটা ডোমেইন কিনে তারপর আপনার ওয়েবসাইটে অ্যাড করতে পারবেন। কাজটা অনেক সহজ। কিন্তু এর মাঝে কিছু সমস্যা আছে। এই পোস্টে তা নিয়ে আলোচনা করবো। এছাড়াও উপরে সংক্ষিপ্ত করে আলোচনা করা হয়েছে। এই পোস্টে আমরা প্রতিটি বিষয় এমন ভাবে ব্যাখ্যা করবো যাতে আপনার ডোমেইন কিনে তা ওয়েবসাইটে অ্যাড করতে কোনো প্রকার সমস্যা না হয়। প্রতিটি ধাপ এই পোস্টে ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই আমাদের সাথেই থাকুন এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
নেমচিপ এর ডোমেইন কিনার পদ্ধতি ধাপে ধাপে
আপনি কি নেমচিপ এর ডোমেইন কিনার পদ্ধতি জানতে চান? তাহলে আমরা আপনাকে এই পোস্টে ধাপে ধাপে দেখাব কীভাবে আপনি কম সময়েই প্যারা ছাড়া ডোমেইন কিনতে পারবেন। আমাদের বতর্মানে ব্লগিং করার ইচ্ছা। এখন ব্লগিং করার জন্য ওয়েবসাইটের প্রয়োজন। এখন আবার ওয়েবসাইট শুধু বানালেই হয় না আবার এর নির্দিষ্ট ঠিকানা, পরিচয় আরও কতকিছু লাগে। বিষয়টা একটু জটিল তাই না?
আসলে চিন্তা করার কিছুই নেই। আমরা কোনো কিছু করার আগেই ভয় পেয়ে যাই। আসলে আমাদের মনে সাহস নেই। সাহস থাকলেও মাঝে মাঝে ভয় করে যে টাকা দিয়ে একটা জিনিস কিনবো এখন যদি পরে সঠিক ভাবে না হয়। এইসব অনেক চিন্তায় আসতে থাকে। আমাদের এই পোস্টে তাই আমরা আপনাকে সহজ ভাবে বুঝিয়ে দিব কীভাবে নেমচিপ এর ডোমেইন কিনা যায়।
নেমচিপ বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কম্পানি যারা ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন বিক্রি করে থাকে। তাদের সার্ভিসও অন্য রকম। নেমচিপ থেকে আপনি সহজেই ডোমেইন কিনে নিতে পারবেন। তবে প্রত্যেকটি কাজই ধাপে ধাপে করতে হয়। ধাপে ধাপে কীভাবে ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন কিনব তা ব্যাখ্যাসহ নিচে আলোচনা করা হলো :
প্রথমে আমরা তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবো। এরপর উপরের দিকে দেখতে পাব হোস্টিং রয়েছে। এখানে আমরা ক্লিক করবো। আপনি মোবাইল থেকে করলে উপরে দেখবেন থ্রি ডট। এখানে ক্লিক করে সেয়ারেড হোস্টিং এ চাপ দিলেই হবে। এরপর নতুন একটা পেজে নিয়ে যাবে।
একটু নিচে আসলে দেখতে পাব অনেকগুলো প্যাকেজ বা প্ল্যান। এখান থেকে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন পছন্দ করবেন। আপনি কত সময়ের জন্য ডোমেইন কিনছেন তাও এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন। এগুলো নিচে দেখতে পারবেন কোনটাতে কোন সুবিধা রয়েছে। আপনি আপনার সুবিধা মতো একটা প্যাকেজ চয়েজ করবেন।
এরপর আপনি এখান থেকে আপনার ডোমেইন সিলেক্ট করবেন। আপনার যদি আগে কোনো ডোমেইন থেকে থাকে তাহলে ছবিতে সবুজ ঘর করে রাখা বাটনে ক্লিক করবেন। নতুন থাকলে যা আছে তাই। আর আপনার ডোমেইন টি সার্চ অপশনে সার্চ দিবেন। যেমন : clicktobuy24.com এমন কোনো নাম। এরপর কানেক্ট টু হোস্টিং বাটনে চাপ দিবেন।
এইবার add to cart করে দিবেন। আমার এখানে মোট $27.04 খরচ হচ্ছে। আপনার ডোমেইন অনুযায়ী আপনার খরচ হতে পারে। এরপর আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাওয়া হবে। আপনার খরচ কমও হতে পারে বেশিও হতে পারে। এটা সম্পূর্ণ আপনার ডোমেইনের ধরণ অনুযায়ী।
এখান থেকে আপনি Confirm Order দিয়ে দিবেন। আপনি যদি আরও অন্য ধরনের ডোমেইন কিনতে চান। উপরে তাহলে দেখতে পাবেন আরও কতগুলো ধরণ আছে। উপরের ছবিতে এমনি কয়েকটি দেওয়া আছে। আপনি এগুলোও অ্যাড করে নিতে পারবেন। তাহলে খরচ একটু বেশি হবে। তবে না করলে সমস্যা নেই। এরপর এখান থেকে আপনি একটি আইডি ক্রিয়েট করে নিবেন। আপনার আগে থেকে আইডি থাকলে পাশেই দেখবেন লগ ইন আছে। আপনাকে একটি কঠিন পাসওয়ার্ড দিয়ে তারপর হিউম্যান ভেরিফিকেশন দিয়ে একটি আইডি বানাতে হবে। এতে আপনাকে নতুন একটি পেজে নিয়ে যাবে।
এখান থেকে আপনি আপনার যাবতীয় সকল তথ্য দিয়ে দিবেন। এই পরিচয়টি থাকবে আপনার ডোমেইনের। আপনার সকল তথ্য সঠিক ভাবে এখানে দিতে হবে। কোনো কিছু যাতে ভুল না হয় তার সাবধানতা রাখবেন। এরপর পরবর্তী ধাপে চলে যাবেন। এরপর একটি পেমেন্ট সিস্টেম আসবে। এখানে আপনার কার্ডের যেই তথ্যগুলো চাবে তা দিয়ে দিবেন। এরপর আপনার কার্ড থেকে টাকা তাদের এখানে পৌছে যাবে। সবশেষে, আপনাকে একটি ই-মেইল পাঠানো হবে। এখানে আপনার ডোমেইনের সকল তথ্য থাকবে। আপনি আপনার ডোমেইন অ্যাড্রেস এখানেই পেয়ে যাবেন। এভাবেই আপনি খুবই সহজে নেমচিপ এর ডোমেইন কিনে নিতে পারবেন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য। তবে সামনে আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু কার্যক্রম রয়েছে। আমাদের এই পোস্টে দেখানো হয়ছে কীভাবে এই ডোমেইন ব্লগারের সাথে অ্যাড করা যাবে। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং আমাদের সাথেই থাকুন।
ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করার পদ্ধতি
আপনি কি জানতে চান ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমরা জেনেছি কীভাবে নেমচিপ এর ডোমেইন কিনতে হয়। এখন তাহলে ডোমেইন কিনার পরে এর সেট আপ কীভাবে করবো? এই কাজটি খুবই সহজ। আপনি যদি আমাদের দেখানো পথ অনুসরণ করেন তাহলে মাত্র ৫ মিনিটের মাঝেই আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করতে পারবেন।
নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম সম্পর্কে আমাদের এই পোস্টে সম্পূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে। এরপরেও আমারা ধাপে ধাপে এর আলোচনা করবো। যাইহোক, ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করতে গেলে কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হবে। এই সকল সেটিংস করার মাধ্যমে আপনি একটি ডোমেইন ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন। আপনার ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট অ্যাড্রেস থাকবে এবং আপনার ওয়েবসাইটের একটি পরিচয় থাকবে। ওয়েবসাইটে ডোমেইন সেট করার সকল পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলো :
- প্রথমেই আপনার ব্লগ সাইটে প্রবেশ করুন।
- এরপর আপনার ওয়েবসাইটে এ গিয়ে সেটিংস অপশনে যান।
- এরপর সেটিংস এ যাওয়ার পর একটু নিচে যেতে থাকবেন তাহলে দেখবেন Custom domain লেখা। এটা Publish সেটিংসের নিচেই পেয়ে যাবেন।
- Custom domain এখানে ক্লিক করুন এখানে।
- এখন আপনাকে এখানে আপনার ডোমেইন অ্যাড্রেস দিয়ে দিতে হবে। কীভাবে সঠিক পদ্ধতিতে অ্যাড্রেস দিতে হয়। তা আমারা এই পোস্টেই জেনেছি।
- এরপর আপনাকে error সমস্যা দেখাবে। এরপর থেকেই শুরু হবে আসল সমস্যা।
আপনার এখানে চিন্তার কোনো বিষয় নেই আমরা আপনাকে এই সমস্যাটির সঠিক এবং সহজ সমাধান দেখাব। মূলত এখানে আপনার ব্লগার ভেরিফাই না করতে পারায় একটি error দেখাছে। আমাদের এই পোস্টে সমস্যাটির সম্পূর্ণ সমাধান দেওয়া হয়েছে। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং আমাদের সাথেই থাকুন।
ব্লগারে কাস্টম ডোমেইন অ্যাড করার সময় নেমচিপে DNS কনফিগারেশন করার উপায়
আপনি কি ব্লগারে ডোমেইন অ্যাড করতে গিয়ে error এর সমস্যাতে পরেছেন। চিন্তার কিছু নেই আমাদের এই পোস্টে আমরা দেখিয়ে দিব নেমচিপ এর ডোমেইন কীভাবে ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করতে হয়। এখন প্রশ্ন আসে যে ডোমেইন অ্যাড করতে গিয়া এতো বড় একটি error. আসলে এটি আসবে কারণ আপনার ডোমেইন নেম ভেরিফাই করা নেই। এই পোস্টে আমরা এই সমস্যার সমাধান নিয়ে আলোচনা করবো।
আপনি যখন ডোমেইন অ্যাড্রেস দিয়ে তা SAVE করতে যান তখন এই error টি আসে। এখানে দুইটি CNAME রেকর্ড ও চারটি A রেকর্ড রয়েছে। আপনি যদি এই সমস্যাটির সমাধান করতে চান তাহলে আপনাকে মোট ছয়টি DNS রেকর্ড নেমচিপ ডোমেইনে অ্যাড করতে হবে। এখন প্রশ্ন আসে যে CNAME রেকর্ড কি বা A রেকর্ড কি এবং DNS রেকর্ড কি? চলুন তবে এ সম্পর্কে আগে জেনে নেই। CNAME রেকর্ড হলো DNS এর একটি অংশ। এটি একটি ডোমেইনের নামের সাথে অন্য একটি ডোমেইনের নামের সংযুক্ত করে। অর্থাৎ আপনার ডোমেইনের নাম একটি কিন্তু দেখাচ্ছে এমনি একটি নাম। অর্থাৎ সহজ ভাষায় CNAME আপনার ডোমেইন নেমের প্রতিনিধিত্ব করছে। A রেকর্ড হচ্ছে অ্যাড্রেস রেকর্ড। অর্থাৎ কেউ যদি আপনার ওয়েবসাইট সার্চ দেয় তাহলে এই A রেকর্ড ঐ ব্যক্তিকে একটি নির্দিষ্ট ঠিকানাতে নিয়ে যায়। আর DNS হচ্ছে ডোমেইন নেম সিস্টেম। এটি কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্য একটি কোড। অর্থাৎ আপনার এড্রেস টাকে একটা কোডে পরিণত করা।
এখন আপনাকে এই সমস্যাগুলোর সমাধান করতে হবে। তাই প্রথমেই নেমচিপ ওয়েবসাইটে যান এবং আপনার একাউন্ট লগ ইন করুন। এই পোস্টে আমরা একাউন্ট বানানো শিখেছি। যাইহোক এরপর আপনার ড্যাশবোর্ডে যান। এখন কতগুলো নির্দিষ্ট ধাপ রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করে আপনি সঠিকভাবে ডোমেইন এর DNS অ্যাড করতে পারবেন সাথে সব সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
- প্রথমেই আপনি ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করুন এবং ডোমেইন লিস্টে যান।
- উপরে দেখুন আপনার ডোমেইনের পাশে একটি manage বাটন রয়েছে এখানে প্রবেশ করুন।
- এরপর নিচে দেখতে পাবেন new record এখানে ক্লিক করুন। এখানে আপনি আপনার দুইটি CNAME যুক্ত করতে পারবেন। যা আপনার error এ দেখিয়েছিল।
এখন আপনার error এ দেখানো দুইটি CNAME যুক্ত করুন এখানে। এতে আপনার CNAME এর কাজ শেষ হবে। ছবিতে দেখানো দুইটি নেম হচ্ছে CNAME. এগুলো সেখানে সেট করুন। www. থেকে নামটি কপি করে দিয়ে দিন তাহলেই হবে। এখন রয়েছে A রেকর্ডের কাজ, নিচে এ সম্পর্কে দেওয়া হলো:
- একই ভাবে new record এ ক্লিক করুন।
- উপরে দেখতে পাবেন Hosting আছে। প্রতিটা Hosting এ @ টাইপ করুন এবং value তে code দিন।
- চারটি কোড দিতে হয় চারটি কোড হচ্ছে
- 216.239.32.21
- 216.239.34.21
- 216.239.36.21
- 216.239.38.21
এভাবেই আপনার এই মোট ৬টি DNS কোড অ্যাড করা হয়ে যাবে। এখন আপনাকে ২৪ ঘন্টা থেকে ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তারপর একই ভাবে ব্লগারে প্রবেশ করবেন এরপর সেটিংস এ যাবেন। তারপর Custom domain এ গিয়ে আপনার ডোমেইন অ্যাড্রেস দিয়ে Save করে দিলে আপনার ডোমেইনটি অ্যাড হয়ে যাবে আপনার ওয়েবসাইটের সাথে। এছাড়াও নেমচিপ ডোমেইন সম্পর্কে আরও অনেক কিছু জানতে হবে আরও অনেক কাজ রয়েছে। তাই আমাদের সাথে থাকুন এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
নেমচিপ ডোমেইন ব্লগারে যুক্ত করার পর HTTPS ও রিডিরেকশন সমস্যার সমাধান
আপনি যখন নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম অনুসরণ করে কাস্টম ডোমেইন যুক্ত করতে যাবেন, তখন আপনার ব্লগারের অনেক সময় HTTPS ঠিক থাকে না বা কাজ করতে থাকে না। অথবা আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইনটি www ছাড়া কাজ করতে চায় না। আপনার হয়তো একটু বুঝতে সমস্যা হচ্ছে। তবে চিন্তার কিছু নেই। আমাদের এই পোস্টে সঠিক এবং সহজ নিয়মে বুঝিয়ে দিব HTTPS ও রিডিরেকশন এই সমস্যা দুটির কীভাবে সমাধান করা যায়।
আপনি যখন একটা ডোমেইন কিনেন এবং এরপর তা ব্লগারে সেট করতে যান কিন্তু অনেক error সাথে আরও অন্যান্য ঝামেলা হওয়া শুরু করে তখন আপনি কি ভাবছেন যে আপনার পুরা পরিশ্রমটাই বৃথা হয়েছে? আসলে না এমন কিছুই হয়নি। আসলে আপনার ডোমেইন সেট করার সময় আরও কিছু সেটিংস করতে হবে। আমাদের এই পোস্টে এ ধরনের সেটিংস দেখিয়েছি। কিন্তু এখন এমন একটা সমস্যা হতে পারে। আপনার ওয়েবসাইট সার্চ দিলে অন্য জাগায় নিয়ে যাচ্ছে অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইট কেউ খুজে পাচ্ছে না। এমন সমস্যার সমাধান এই পোস্টে দিব।
প্রথমেই জেনে নেই HTTPS কি? HTTPS হচ্ছে যে ধরুন আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আসবে। এখন অনেক অসৎ মানুষ আপনার তথ্য চুরি করতে পারে। এরকম যাতে না হয় তাই তারা একটি সিকিউরিটি সিস্টেম দিয়ে রেখেছে। এটিই হচ্ছে HTTPS. এরপর প্রশ্ন আসে রিডিরেকশন কি? ধরুন আপনি গুগল থেকে একটা সাইটে যেতে চান এখন আপনি তার লিংক সার্চ দিলেন। এখন আপনাকে ঐ জাগায় না নিয়ে অন্য জাগায় নিয়ে যাচ্ছে। এতে আপনি আপনার সঠিক গন্তব্যে পৌছাতে পারছেন না। এটাই হচ্ছে রিডিরেকশন সমস্যা। এখন তাহলে এই সমস্যা গুলো সমাধান করার কয়েকটি ধাপ দেখে নেই:
প্রথমেই আপনি আপনার ব্লগারের ড্যাশবোর্ড যান তারপর সেটিং অপশনে যান। আমাদের এই পোস্টে দেখানো হয়েছে সেটিংস অপশনে কীভাবে যেতে হয়। তারপর কতগুলো আপশন আসবে নিচে গেলেই দেখবেন দেখুন HTTPS আছে সাথে redirect অপশন আছে।
এখানে দেখুন ছবিতে দেখানো মতে এই অপশনটি চালু আছে কিনা। যদি অপশনটি বন্ধ থাকে তাহলে চালু করে একটি রিফ্রেশ দিন। এবং ২০-৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এতে আপনার এই অপশনটি সয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে। আপনাকে এখানে কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে।
এখন চলুন রিডিরেকশন নিয়ে আলোচনা করি। আপনি আপনার ওয়েবসাইট সার্চ দিলে এমন 404 আসছে? চিন্তার কিছু নেই। আমাদের অনেকের এই সমস্যাটি হয়ে থাকে যে, www.myblog.com লিখে সার্চ দিলে আমাদের সাইট চলে আসে, কিন্তু শুধু myblog.com লিখলে "404 not found" দেখায়। এটাই হচ্ছে রিডিরেকশন সমস্যা। যে আপনার সাইটের ঠিকানা অন্য কোথাও রাখা হয়েছে। এতে সমস্যা নেই আপনাকে কয়েকটি ধাপ পারি দিতে হবে। এ সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।
আপনি প্রথমেই আপনার ব্লগার ড্যাশবোর্ডের সেটিংস অপশনে যান। তারপর নিচে গেলে দেখবেন পাবলিশ অপশন এর নিচে দেখুন আপনার কাস্টম ডোমেইনটি রয়েছে। যদি আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেইন অ্যাড করে থাকেন তাহলে সহজেই আপনি ছবি তে দেখানো অপশনটি চালু করতে পারবেন। এই অপশনটি চালু থাকলে আপনার ডোমেইন এড্রেস ঠিক থাকবে এবং রিডিরেকশন সমস্যা হবে না। এভাবেই মূলত আপনি HTTPS ও রিডিরেকশন সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। এছাড়াও নেমচিপ ডোমেইন সম্পর্কে আরও জানতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।নেমচিপ থেকে কেন ডোমেইন কিনবো
আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন কিনতে চান তাহলে নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনা আপনার জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী হবে। বর্তমানে অনেক কম্পানি বা প্রতিষ্ঠান আছে যারা আমাদের ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন দিয়ে থাকে। আপনাকে পছন্দ করতে হবে আপনি কোথা থেকে ডোমেইন কিনবেন। আপনার হাতে অনেকগুলোই তো অপশন আছে ডোমেইন কিনার জন্য।
কিন্তু প্রশ্ন আসে তখন যখন এতোগুলো ডোমেইন সেল করা সাইট থাকার পরেও আপনি নেমচিপ থেকে কেন কিনবেন। নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জেনেছি। এখন জানতে হবে কেন নেমচিপ ভালো এবং কেন এখান থেকেই ডোমেইন কিনবো। নিচে নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনার কতগুলো উপকারিতা দেওয়া হলো:
- নেমচিপ খুব কম দামেই ডোমেইন বিক্রি করছে।
- নেমচিপ বেশি বেশি ডোমেইন অফার দিচ্ছে।
- বর্তমানে নেমচিপ একটি ইন্টারন্যাশনাল ডোমেইন সাইট।
- বাংলাদেশে নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এ নিয়ে বিস্তারিত জানব।
- নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনাও খুবই সহজ।
উপরের এই ছোট কারণগুলোর জন্য আপনি ডোমেইন কিনতে নেমচিপ বেছে নিতে পারেন। আমরা নেমচিপ থেকে কেন ডোমেইন কিনবো তা নিয়ে এই পোস্টে আলোচনা করেছি। এছাড়াও নেমচিপ ডোমেইন কিনার সুবিধা, এর বিভিন্ন ডোমেইনের নাম। আরও বিস্তারিত জানব এই ডোমেইনে কি কি থাকছে। তাই নেমচিপ ডোমেইন সম্পর্কে জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
ব্লগিং ওয়েবসাইটের ডোমেইন নাম কি
আপনি কি জানতে চান আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইটের ডোমেইন নাম কি হতে পারে? আমাদের এই পোস্টে সঠিক ডোমেইন নাম পছন্দ করতে সাহায্য করব। তবে প্রথমেই জেনে নেই, ডোমেইনের নাম কি? এটা হচ্ছে মূলত মানুষ কোন নামটি সার্চ দিলে আপনার ওয়েবসাইট খুঁজে পাবে। আর যেই এড্রেসটি খুঁজে পাবে তাই ডোমেইন আর এই নামটি হচ্ছে ডোমেইন নেম।
আপনার ডোমেইন নাম সিলেক্ট করার সময় আপনাকে বিবেচনা করে নামটি দিতে হবে। এমন নাম যদি দেন যেইটা মানুষ কখনোই সার্চ করে না তাহলে কোনো লাভ নেই। আপনার উচিৎ আপনার ডোমেইন নামটা ছোট ও সহজ রাখা। আপনার ব্লগের বৈশিষ্ট্যের সাথে মিলিয়ে নাম দেওয়া। শেষে আপনি.com বা .net বা .bd আপনার মন মতো দিতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে ডট কম। এইসব বিষয় খেয়াল রেখে আপনার ডোমেইনের নাম দিতে পারেন।
নেমচিপ ডোমেইন কিনার সুবিধা
আপনি কি জানেন নেমচিপ ডোমেইন কিনার সুবিধা কি? বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ডোমেইন প্রতিষ্ঠান হচ্ছে নেমচিপ। নেমচিপ বতর্মানে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডোমেইন। বাংলাদেশের ওয়েবসাইটের জন্য সবচেয়ে ভালো হবে নেমচিপ কেননা নেমচিপ একটি নতুন আপডেট নিয়ে এসেছে। তাদের নতুন ডাটা সেন্টার সিঙ্গাপুরে আনা হয়। এতে করে বাংলাদেশের কাছেই সিঙ্গাপুর। ফলে ওয়েবসাইটের স্পিড ভালো থাকবে এবং ভিজিটররাও সুবিধা পাবে। এছাড়াও নেমচিপ ডোমেইনের মাধ্যমে রিডিরেকশন সমস্যা কম হতে পারে বা অন্যান্য সমস্যা কম দেখা দিবে। নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনলে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য অনেকগুলো সুবিধা পাবেন। ডোমেইন কিনার সময় তারা সেই সুবিধাগুলো সম্পর্কে আপনাকে জানিয়ে দিবে। এছাড়াও নেমচিপ এর ডোমেইন ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করার নিয়ম সঠিক ভাবে অনুসরণ করলে আপনি সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন কিনে অ্যাড করে নিতে পারবেন।
ব্যবসার জন্য কোন ডোমেইন ভালো
আপনি যখন অনলাইনে একটা ব্যবসা করছেন, তখন আপনার একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন এবং এর জন্য আপনাকে একটি ভালো ডোমেইন কিনে নিতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যদি একটি ভালো ডোমেইন থাকে, তাহলে আপনার কাস্টমাররা কিছু সুবিধা পাবে। যেমন:
- ওয়েবসাইটের দ্রুত লোডিং হওয়া।
- আপনার ওয়েবসাইটের উপর কাস্টমারদের বিশ্বাস পাওয়া।
- বেশি সময় ধরে ওয়েবসাইট ঠিক মতো কাজ করা।
এছাড়াও আরও অনেক সুবিধা আছে। যাইহোক আমার মতে, সবচেয়ে ভালো ডোমেইন হচ্ছে নেমচিপ। কেননা, নেমচিপ এর ডোমেইনের মাঝে উপরে উল্লেখ্যিত সকল গুণ রয়েছে। যার জন্য বলা যায় ব্যবসার জন্য সবচেয়ে ভালো ডোমেইন হচ্ছে নেমচিপ ডোমেইন। আমারা আমাদের এই পোস্টে জেনেছি নেমচিপ ডোমেইনের সুবিধা সম্পর্কে। এখান থেকেও আমারা জানতে পারি ব্যবসার জন্য সবচেয়ে ভালো নেমচিপ এর ডোমেইন।
ব্লগারে ডোমেইন সেট করার সময় সতর্কতা
আপনি যখন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন কিনবেন এরপর আপনার ওয়েবসাইটে সেই ডোমেইন সেট করতে যাবেন তখন আপনাকে কিছু সতর্কতা দেখতে হবে যাতে কাজটা সঠিকভাবে হয়। আমাদের এই পোস্টে দেখানো হয়েছে যে নেমচিপ এর ডোমেইন কীভাবে ব্লগার ওয়েবসাইটে অ্যাড করতে হয়। আপনি যদি এই নির্দেশনা মেনে কাজ করেন তাহলে আপনি সঠিকভাবে ডোমেইন সেট করতে পারবেন। তবে কিছু সতর্কতা সম্পর্কে নিচে দেওয়া হলো:
- আপনার ডোমেইন নেম কি দিবেন তা বিবেচনা করে সতর্কতার সাথে দিবেন।
- আপনাকে CNAME এবং A রেকর্ড ঠিক মতো আমাদের পোস্টে দেখানো অনুযায়ী অ্যাড করতে হবে।
- সঠিক ভাবে সতর্কতার সাথে DNS সেট করুন। ভুল কিছু দিলে আপনার ডোমেইন গ্রহণ করবে না।
- DNS সেট করার একদিন পরে আপনি ডোমেইন সেট করবেন।
- HTTPS চালু করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবেন। তাড়াহুড়া করার দরকার নেই।
- রিডিরেকশনের সমস্যা হতে পারে এ বিষয়ে সচেতন থাকবেন এবং পোস্টে দেখানো পথ অনুসরণ করবেন।
এ সকল সতর্কতা মেনে কাজ করলে আপনি ঝামেলা ছাড়া সহজেই আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেইন অ্যাড করতে পারবেন। আপনি যদি গুরুত্ব না দিয়ে কাজ করেন তাহলে ভুল কিছু হতে পারে অর্থাৎ ডোমেইন ঠিক মতো সেট নাও হতে পারে। তাই আপনার উচিৎ সাবধানতার সাথে ডোমেইন সেট করা।