ফাইভারে কাজ পাওয়ার উপায়
ফাইভারে কাজ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেক ফ্রিল্যান্সার জানতে চাই। বিশেষ করে যারা নতুন ফাইভারে কাজ শুরু করেছে সাধারণত তাদের জানতে চাওয়ার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে এই ফাইভার।
আমরা সফল হওয়ার জন্যই বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকি। ভালোমতো কয়েকবার কাজ করলেই ভবিষ্যতে আরো কাজ পাওয়া সম্ভব। কিন্তু প্রথম অবস্থায় কিভাবে আমরা ফাইভারে কাজ পেতে পারি? আমরা যারা ফাইভারে কাজ করতে ইচ্ছুক সাধারণত তাদের প্রত্যেকেই এই বিষয়গুলো জানতে হবে।
ফাইভারে কি কি কাজ করা যায়: Live Link
- ভালো একটি প্রোফাইল তৈরি করা
- ডেসক্রিপশন দেওয়া
- প্রোফাইল কে আকর্ষণীয় করা
- সার্ভিসকে ইউনিক ভাবে প্রদর্শন করা
Design a certificate with her name, a sweet message, and the title "Best Girlfriend in the World."
Add fun categories like "Best Smile," "Most Supportive Partner," or "Queen of My Heart."
ভালো একটি প্রোফাইল তৈরি করা -- আপনারা জেনে অবাক হবেন যে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার কাজ করার জন্য প্রোফাইল তৈরি করে রেখেছে। এদের মধ্যে আলাদা হওয়ার জন্য এবং বেশি বেশি কাজ পাওয়ার জন্য আমাদেরকে ভালো একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। প্রোফাইল কে আকর্ষণীয় করার জন্য পেশাদার প্রোফাইলে পরিবর্তন করতে হবে।
ডেসক্রিপশন দেওয়া -- Fiverr মার্কেটপ্লেস প্রতিদিন এক মিলিয়নেরও বেশি গিগ তালিকাভুক্ত করে থাকে সাধারণত আপনি কিভাবে আপনার সার্ভিসগুলোকে বাকিদের থেকে আলাদা করবেন? সেই চিন্তা-ভাবনা অবশ্যই আপনাকে রাখতে হবে। সাধারণত তাই আপনার গিগ গুলোর জন্য একটি ইউনিক ডেসক্রিপশন দিতে হবে।
প্রোফাইল কে আকর্ষণীয় করা -- আপনার প্রোফাইল কে আকর্ষণীয় এবং পেশাদার দেখাতে যে সকল কাজ করা দরকার সেগুলোই করতে হবে। এর জন্য ভালো একটি প্রোফাইল পিকচার যুক্ত করতে হবে। অন্য কারো প্রোফাইল পিকচার যুক্ত না করে অবশ্যই নিজের প্রোফাইল পিকচার যুক্ত করার চেষ্টা করুন। বিশেষ করে ভিডিও যুক্ত করার চেষ্টা করুন।
সার্ভিসকে ইউনিক ভাবে প্রদর্শন করা -- ফাইভার মার্কেট প্লেসে আপনি যেই সার্ভিস গুলো দিতে চান সেগুলো ইউনিক ভাবে প্রদর্শন করুন। যদি ইউনিক ভাবে প্রদর্শন করতে পারেন তাহলে বায়ার আপনার সার্ভিস গুলো পছন্দ করবে এবং আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা আগের তুলনায় অনেকটাই বেড়ে যাবে।
ফাইভারে কি দ্রুত কাজ পাওয়া যায়
ফাইভারে কি দ্রুত কাজ পাওয়া যায়? চলুন বিস্তারিত ভাবে বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক। কারণ ফাইভারে অ্যাকাউন্ট করার পরে অনেকেই দ্রুত কাজ পাই না। কাজ না পাওয়ার কারণে হতাশায় পড়ে যায় সাধারণত এই হতাশার কারণেই একসময় কাজ করায় বাতিল করে দেয়। বর্তমান সময়ে প্রতিযোগী অনেক বেশি হয়ে গিয়েছে যার ফলে কাজ পাওয়া অনেকটাই কঠিন। বিশেষ করে প্রথম অবস্থায় দ্রুত কাজ পাওয়া অন্যান্য সময়ের চাইতে অনেক বেশি কঠিন। তবে বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে দ্রুত কাজ পাওয়ার।
আমরা ইতিমধ্যে ফাইভারে কাজ পাওয়ার উপায় গুলো উল্লেখ করেছে সাধারণত এই উপায় গুলো যদি আপনি অনুসরণ করতে পারেন এবং সুন্দর একটি প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি ফাইভারে দ্রুত কাজ পাবেন। শুধু ফাইভারে নয় অন্যান্য যে সকল মার্কেটপ্লেস রয়েছে সবগুলোতেই এই উপায় গুলো অনুসরণ করতে পারেন। কারণ আকর্ষণীয় গিগ তৈরি করার পাশাপাশি সুন্দর একটি প্রোফাইল তৈরি করা এবং সার্ভিস গুলোকে ইউনিক ভাবে প্রদর্শন করতে পারলে ফাইভারে দ্রুত কাজ পাওয়া সম্ভব।
নতুনদের জন্য ফাইভারে চাকরি
নতুনদের জন্য ফাইভারে চাকরি সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। নতুনরা যদি ফাইভারে কাজ করতে চায় তাহলে তাদেরকে সহজ যে সকল কাজ রয়েছে সেগুলো করতে হবে। তাছাড়া কোন একটি কাজের উপর যদি সে এক্সপার্ট হয়ে থাকে তাহলে সে কাজ করতে হবে। কারণ সহজ কাজ গুলো তাড়াতাড়ি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যে কাজের উপরে এক্সপার্ট সেই কাজ গুলো কম অর্থের বিনিময়ে করে দিতে পারলে তাড়াতাড়ি এবং বেশি কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাছাড়া দ্রুত কাজ পাওয়ার জন্য বেশ কিছু করণীয় আমাদের করা উচিত। আর এই করণীয় গুলো আমরা ইতিমধ্যেই বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
ফাইভারে কি দ্রুত কাজ পাওয়া যায়: Live Link মোবাইল দিয়ে কি ফাইভারে কাজ করা যাবে
ফাইভারে কাজ পাওয়ার উপায় আলোচনা করার পাশাপাশি মোবাইল দিয়ে এই মার্কেট প্লেসে কোন ধরনের কাজগুলো করা যায় চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। বর্তমান সময়ে কম্পিউটার এবং ল্যাপটপের দাম অনেক হওয়ার কারণে সবার কিন্তু কম্পিউটার ল্যাপটপ কেনার সামর্থ্য থাকে না। কিন্তু আমাদের প্রত্যেকের হাতে স্মার্টফোন দেখা যায়। এখন বিষয় হচ্ছে আপনি যদি স্মার্টফোনের সাহায্যে ফাইভারে কাজ করতে চান তাহলে কোন কাজগুলো সহজে করতে পারবেন? চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ফাইভার। স্মার্টফোনের সাহায্যে ফাইভারে কাজ করা অনেকটাই কঠিন। তবুও অনেকে আছে স্মার্টফোনের সাহায্যে ফাইভারে কাজ করতে চাই। তবে আপনি যদি ফাইভারে ক্যারিয়ার করতে চান তাহলে ল্যাপটপ এবং কম্পিউটারের কাজ করা উচিত। ফাইভারে অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে সাধারণত অন্যান্য মার্কেটপ্লেস এর চাইতে এখানে সহজেই কাজ পাওয়া যায়। যে সহজ কাজগুলো আছে সাধারণত সেগুলো আপনি মোবাইলের সাহায্য করতে পারবেন।
মোবাইলের সাহায্যে ফাইভারে যে কাজগুলো করা যেতে পারে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আর্টিকেল রাইটিং, ট্রান্সলেশন, জীবনবৃত্তান্ত লেখা, বুক কভার ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, টি শার্ট ডিজাইন, ট্রান্সক্রিপ্ট ইত্যাদি। তবে এই কাজগুলো আরো বেশি এবং বিস্তার ভাবে করার জন্য ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। কারণ ল্যাপটপে এবং কম্পিউটার ব্যবহার করে কাজ করলে কোন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না।
ফাইভারে কি কি কাজ করা যায়
ফাইভারে কি কি কাজ করা যায়? যারা জানে না আমাদের আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। উপরে যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে সেখান থেকে আমরা খুব ভালোভাবে জানতে পেরেছি যে ফাইভার হলো বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চায় এবং এখানে তাদের ক্যারিয়ার গড়তে চাই সাধারণত তাদের জন্য ফাইভার হতে পারে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। ফ্রিল্যান্সিং এর যে সকল কাজ রয়েছে প্রায় সবগুলো এখানে পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটির নাম উল্লেখ করা হলোঃ
- ওয়েব ডিজাইন
- ওয়েব ডিভোলপমেন্ট
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ডাটা এন্ট্রি করা
- প্রোগামিং
- সার্চ ইন্জিন অপটেমাইজেশন
- ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট
- ফটোগ্রাফি এবং এডিটিং
- সফটওয়ার ডিভোলপমেন্ট
- সোসাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
- আর্ট ডিরেকশন
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ট্রান্সলেটর
কিভাবে ফাইভারে গিগ বানাতে হয়
ফাইভারে কাজ পাওয়ার উপায় জানার পাশাপাশি যে সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো গিগ কিভাবে তৈরি করতে হয়? কারণ আমরা যখন কোন বায়ারের কাছে কাজের জন্য আবেদন করব তখন গিগ কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। আমরা যারা নতুন ফাইভারে কাজ শুরু করেছি সাধারণত তারা অনেকেই জানেনা কিভাবে একটি প্রফেশনাল ফাইভার গিগ তৈরি করতে হয়।
গিগ হলো প্রতিটি ফ্রিল্যান্সারের অফার করা একটি সার্ভিস এর নাম। অর্থাৎ একজন ফ্রিল্যান্সার কোন সার্ভিস গুলো বিক্রি করে এবং কত দামে বিক্রি করে এবং কি কি অফার এর সাথে কি কি সুবিধা দেয় সাধারণত সবগুলো একটি পেজের মধ্যে বর্ণনা করা হয় যাকে ফ্রিল্যান্সিং এর ভাষায় গিগ বলা হয়ে থাকে। একটি গিগের মূল্য ৫ ডলার থেকে শুরু করে হাজার ডলার পর্যন্ত হতে পারে। এটি তৈরি করার বেশ কিছু প্রফেশনাল নিয়ম রয়েছে।
প্রোফাইল অপটিমাইজেশন -- যখন কোন বায়ার আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করবে সাধারণত তখন তার প্রথম নজর যাবে আপনার প্রোফাইল পিকচারের উপরে। তাই প্রোফাইল পিকচার নির্বাচন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সর্তকতা অবলম্বন করুন। মনগড়া যে কোন প্রোফাইল পিকচার দিলে হবে না। আপনার একটি প্রফেশনাল ছবি প্রোফাইল পিকচার হিসেবে সেট করতে হবে।
ডিসক্রিপশনযুক্ত করুন -- সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনার দক্ষতা কতটুকু রয়েছে এবং কোন কোন কাজে আপনি দক্ষ এ বিষয়গুলো ভালোভাবে জেনে ডিসক্রিপশন বক্সে যুক্ত করুন। যে কাজ গুলো আপনি সবচাইতে বেশি ভাল পারেন সেগুলো যুক্ত করার চেষ্টা করবেন।
ভিডিও যুক্ত করুন -- ফাইভারে গিগ আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য ভিডিও যুক্ত করা যেতে পারে। এই ভিডিওর মাধ্যমে অফার এবং আপনি কোন ধরনের কাজগুলো করতে চান সাধারণত এগুলো জানিয়ে দিতে পারেন। এর ফলে বায়ারদের আপনার গিগ পছন্দ হতে পারে।
মোবাইল দিয়ে কি ফাইভারে কাজ করা যাবে: Live Link
ফাইভার মার্কেট প্লেসে কাজ পাওয়ার টিপস
ফাইভার মার্কেট প্লেসে কাজ পাওয়ার টিপস জানার আগ্রহ প্রকাশ করে অনেকেই। আমরা যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই সাধারণত তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলো মার্কেটপ্লেস। তবে বর্তমান সময়ে প্রতিটি মার্কেট প্লেসে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা অনেক বেশি। আপনি যদি ভালোভাবে লক্ষ্য করেন তাহলে এখানে কাজের চাইতে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা বেশি। কেউ ভালোভাবে কাজ জানুক আর না জানুক একাউন্ট খুলে দেয় যার ফলে অতিরিক্ত পরিমাণে একাউন্ট হয়ে গিয়েছে।
আপনি যদি ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে চান এবং এখানে কাজ পেতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় অনুসরণ করতে হবে। আর এই বিষয় গুলো আমরা ইতিমধ্যে প্রথমের আলোচনায় উল্লেখ করেছি। তবু আপনাদের সুবিধার্থে কিছু সংক্ষিপ্ত বিষয় জানিয়ে দিতে চাই। ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার যে সকল গুরুত্বপূর্ণ উপায় রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো প্রোফাইল সুন্দর করে সাজানো। অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় অবশ্যই নিজের সঠিক তথ্যগুলো দেওয়া।
তাছাড়া প্রোফাইলে সকল ধরনের বিষয় সংযোজন করা বিশেষ করে আমরা যে সকল বিষয়ে বেশি অভিজ্ঞ এবং যে কাজ গুলো ভালো পারি সাধারণত সেই কাজ গুলো সম্পর্কে জানানো। নিজের প্রফেশনাল ছবি যুক্ত করা। সাধারণত আমরা অনেকে প্রোফাইলে বিভিন্ন ধরনের ছবি যুক্ত করি এ কাজগুলো থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং নিজের প্রফেশনাল ছবি যুক্ত করতে হবে। তাছাড়া আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর ভেরিফিকেশন করতে হবে এবং নিয়মিত একটিভ থাকতে হবে।
ফাইভারে নতুনদের জন্য করনীয়
ফাইভারে নতুনদের জন্য করনীয় গুলো জেনে নিন। বর্তমান সময়ে পুরাতনদের চাইতে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের নতুন টা বেশি কাজ করতে চাই। তবে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো যে কাজ করতে চাইলে কিন্তু কাজ পাওয়া যাবে না। বিশেষ করে বর্তমান সময়ে মার্কেটপ্লেস গুলোতে অনেক বেশি প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। এই প্রতিযোগিতামূলক সময়ে নতুনরা অনেকেই মার্কেটপ্লেসের টিকে থাকতে পারে না। পিকে থাকতে না পারো অন্যতম প্রধান কারণ হলো ধৈর্য ধারণ ক্ষমতা কম এবং প্রতিযোগী বেশি।
আপনি যতই ভালো কাজ পারেন না কেন যদি আপনার প্রতিযোগী বেশি হয় তাহলে কাজ পাওয়া কিন্তু অনেকটাই কঠিন হবে বিশেষ করে প্রথম অবস্থায় কাজ পাওয়া অনেক বেশি কঠিন। তাই নতুনদের যে সকল করণীয় রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো প্রোফাইল কে সুন্দর করে সাজিয়ে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে সবগুলো দিয়ে অপেক্ষা করতে হবে। আমরা বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করেছি কিভাবে ফাইভারের জন্য গিগ তৈরি করবেন। এভাবে আবেদনপত্র তৈরি করে ধৈর্য ধারণ করতে হবে।
ফাইভারে ক্যারিয়ার গড়ার উপায়
ফাইভারে ক্যারিয়ার গড়ার উপায় জানা থাকলে কাজ করা কিন্তু অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। আমরা যারা মার্কেটপ্লেস ফাইভারে কাজ করতে চাই সাধারণত তাদের জন্য এ বিষয় গুলো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ পারে সাধারণত তারা বিভিন্ন মার্কেট পেলে এসে তাদের ক্যারিয়ার গড়তে চাই। কিন্তু বর্তমান সময়ে প্রতিযোগী বেশি হওয়ার কারণে চাইলেই কিন্তু এ বিষয়গুলো সম্ভব নয়। যে কোন মার্কেট প্লেসে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য অবশ্যই আমাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় অনুসরণ করতে হবে।
মার্কেটপ্লেসে ক্যারিয়ার গড়তে হলে অবশ্যই আগে ভালোভাবে কাজ শিখে নিতে হবে। আপনি যদি ভালোভাবে কাজ না শিখেই মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে জানতে হলে কখনোই ভালো করতে পারবেন না। তাই প্রথমে যেকোনো বিষয়ে নিজেকে এক্সপার্ট করে নিতে হবে এরপরে ধীরে ধীরে মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করতে হবে। কাজের অর্ডার নেওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই সময়ের মধ্যে কাজ জমা দিতে হবে। প্রথমে নিজের প্রোফাইলের রেটিং পয়েন্ট গুলো বাড়িয়ে নিতে হবে।
This unique love story chronicles the relationship between Henry, who involuntarily travels through time, and Clare, who must navigate the challenges of loving someone who cannot control when he is present.
These stories vary in tone and theme but all center around the complexities and beauty of love, making them memorable and touching.